Wednesday, September 28, 2016

General Knowledge

পৃথিবীতে তুমি যা চাইছো, তার সবটুকু কখনোই পাবে না....
মাঝে মাঝে তুমি বৃষ্টি চাইবে, কিন্তু দীর্ঘ অপেক্ষার পর তুমি এক টুকরো মেঘ ছাড়া কিছু পাবে না!! তুমি হতাশ হয়ে মেঘটাকে ছুড়ে ফেলে দিলে...
হয়তো এই মেঘ থেকে একদিন তোমার বহু আকাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি নামতোই!! এই মূহুর্তে যা পাচ্ছো, যতটুকু পাচ্ছো, রেখে দাও যত্ন করে....
আজকে না হোক, কাল, পরশু, তরশু কিংবা কোন একদিন তুমি পুরোটা পাবেই!! যা তুমি আজ পাও নি, তা যে তুমি কখনোই পাবে না - এই চিন্তাটাই ভীষণ ভুল!! চারপাশের সব মানুষ কষ্ট পায় ... সব.....
কষ্টগুলো সব মানুষ কে স্পর্শ করে ... কিন্তু সবার ভেতর বাসা বাঁধে না.....
তাদের ভেতরেই কষ্ট বাসা বাঁধে, যারা খুব অধৈর্য্য!! "বিশ্বাস করো, এই পৃথিবীতে ভালো থাকার জন্য তোমাকে বিজ্ঞানের সূত্র, অর্থনীতি, রাজনীতি, খেলাধূলা, সাহিত্য, কঠিন সব অংক কিংবা সাধারণ অথবা অসাধারণ জ্ঞান - এগুলোর কিছুই জানতে হবে না!! পৃথিবীতে ভালো থাকার জন্য তোমাকে অপেক্ষা করতে জানতে হবে"!!
"এক টুকরো শিশির বিন্দু আকড়ে ধরে যে হাসিমুখে অপেক্ষা করতে জানে, তার জীবনে একদিন বিনা নোটিশে ঝুম বৃষ্টি নামবেই!!"

বিসিএস ও অন্যান্য চাকুরীর প্রস্তুতি


.
১. প্রশ্ন : কোন বীরশ্রেষ্ঠের মৃতদেহ উদ্ধার করা
সম্ভব হয়নি?
উত্তর : বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীনের।
২. প্রশ্ন : কোন বীরশ্রেষ্ঠের কোনো খেতাবি
কবর নেই?
উত্তর : বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীনের।
৩. প্রশ্ন : কোন বীরশ্রেষ্ঠের কবর পাকিস্তান
থেকে দেশে এনে সমাহিত করা হয়েছে?
উত্তর : বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের।
৪. প্রশ্ন : বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর
কোথায়
ছিল?
উত্তর : পাকিস্তানের করাচির মাশরুর বিমান
ঘাঁটিতে।
৫. প্রশ্ন : কোন বীরশ্রেষ্ঠের কবর বাংলাদেশে
ছিল
না?
উত্তর : বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের।
৬. প্রশ্ন : বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর
কোথায়
ছিল?
উত্তর : ভারতের আমবাসা এলাকায়।
৭. প্রশ্ন : দু’জন খেতাবধারী মহিলা
মুক্তিযোদ্ধার
নাম কি?
উত্তর : ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম ও তারামন
বিবি।
৮. প্রশ্ন : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নিহত
ইতালির
নাগরিকের নাম কী?
উত্তর : মাদার মারিও ভেরেনজি।
৯. প্রশ্ন : স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক
খেতাবপ্রাপ্ত
একমাত্র বিদেশি কে?
উত্তর : হোসাইল হেমার ওয়াডার, অষ্ট্রেলিয়া।
১০. প্রশ্ন : বাংলাদেশে সর্বকনিষ্ঠ খেতাবধারী
মুক্তিযোদ্ধা কে?
উত্তর : শহীদুল ইসলাম লালু বীর প্রতীক।
১১. প্রশ্ন : ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনী গঠন
করা
হয় কবে?
উত্তর : ২১ নভেম্বর ১৯৭১।
১২. প্রশ্ন : ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনী কবে
হানাদার বাহিনীর
বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে?
উত্তর : ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১।
১৩. প্রশ্ন : ভারত-বাংলাদেশ যৌথ কমান্ডের
সেনাধ্যক্ষ কে
ছিলেন?
উত্তর : জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
১৪. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল কোথায়
স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর : রেসকোর্স ময়দানে।
১৫. প্রশ্ন : জেনারেল এ কে নিয়াজী কার কাছে
আত্মসমর্পণ করে?
উত্তর : জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার।
১৬. প্রশ্ন : জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পণের সময়
পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীর সংখ্যা কত ছিল?
উত্তর : ৯৩ হাজার।
১৭. প্রশ্ন : কোন সাহিত্যিক মুক্তিযুদ্ধে অবদানের
জন্য বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেন?
উত্তর : আবদুস সাত্তার।
১৮. প্রশ্ন : স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের
চরমপত্র
নামক কথিকা কে পাঠ করতেন?
উত্তর : এম আর আখতার মুকুল।
১৯. প্রশ্ন : বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে প্রথম মৃত্যুবরণ
করেন
কে?
উত্তর : মোস্তফা কামাল, ৮ এপ্রিল ১৯৭১।
২০. প্রশ্ন : বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে সর্বশেষে
মৃত্যুবরণ
করেন কে?
উত্তর : মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, ১৪ ডিসেম্বর
১৯৭১।

মন ভেঙে গেছে জিদানের!

টানা তিন ম্যাচ ড্রয়ে হতাশ জিদান। ছবি: রয়টার্স।ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে রিয়াল মাদ্রিদ কোচ জিনেদিন জিদান নিজের হতাশায় আচ্ছন্ন চেহারাটা গোপন করতে পারলেন না। চ্যাম্পিয়নস লিগে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে দুবার এগিয়ে গিয়েও ২-২ গোলে ড্রয়ের পর একটি কথা তিনি বললেন বেশ কয়েকবার, ‘হৃদয়বিদারক।’

কথাটার ব্যাখ্যাও দিলেন ফরাসি কোচ, ‘পুরো ব্যাপারটাই হৃদয়বিদারক। কারণ এই ম্যাচে আমরা ভালো খেলেছি। যা করতে চেয়েছি, সেটাই করেছি। রক্ষণ দারুণ খেলেছে। ভালো খেলেছে আক্রমণও। কিন্তু দিনের শেষে সেই একই ফল। গত তিনটি ম্যাচেই একই ফল। আমার হৃদয়টা ভেঙে গেছে, খেলোয়াড়দের কারণেই। ওদের প্রাপ্যটা ওরা পায়নি।’

মনটা খারাপ হয়ে গেলেও মাথা উঁচুই রাখছেন জিদান, ‘ম্যাচটা আমরা ভালো খেলেছি। দিনের শেষে ড্রটাও খুব মন্দ কিছু নয়। তবে ভালো খেলেও জয় না পাওয়ায় সবার মন খারাপ।’

টানা তিনটি ম্যাচে জিততে পারেনি রিয়াল। স্প্যানিশ লা লিগায় বার্সেলোনার টানা ১৬ জয়ের রেকর্ডে ভাগ বসালেও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের ছাপিয়ে যেতে পারেনি তারা; বরং বার্সেলোনাকে ছাপিয়ে যাওয়ার ম্যাচটি থেকেই ভাগ্য বিপর্যয়ের শুরু। লা লিগায় পরপর দুটো ম্যাচে ড্র করে লিগের পয়েন্ট টেবিলে পিছিয়ে পড়া বার্সেলোনাকে কাঁধে নিশ্বাস ফেলতে দেওয়ার দায়ও রিয়ালেরই। এবার চ্যাম্পিয়নস লিগে ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে জেতার অবস্থানে থেকেও ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়াটা রিয়াল–সমর্থকদের মন খারাপ করে দিচ্ছেই।

পুরো ব্যাপারটি খেলারই অংশ মনে করেন জিদান, ‘ফুটবল খেলাটিই মাঝেমধ্যে এমন হয়ে যায়।  খেলাটিই এমন যে মাঝেমধ্যে খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। তবে আমরা মাথা নিচু করছি না। আমরা এগিয়ে যাব। যেভাবে এগোনো শুরু করেছি। আমরা অবশ্যই নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করব।’

নিজেদের মাঠে অবশ্য ভালোই খেলেছে ডর্টমুন্ড। ম্যাচের প্রথম থেকেই রিয়ালকে চেপে ধরে তৈরি করেছে একের পর এক সুযোগ। রিয়াল গোলকিপার কেইলর নাভাস যেন চীনের প্রাচীর হয়ে উঠেছিলেন ডর্টমুন্ড ফরোয়ার্ডদের সামনে। তবে খেলার ধারার বিপরীতে ১৭ মিনিটে গোল করে রিয়ালকে এগিয়ে নেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের এই গোলে অবদান ছিল রিয়াল ফরোয়ার্ডদের দারুণ বোঝাপড়া। শেষ পাসটি রোনালদোর দিকে বাড়িয়েছিলেন অবশ্য গ্যারেথ বেলই। এটি ছিল রোনালদোর ৯৫তম চ্যাম্পিয়নস লিগ গোল।

৪৩ মিনিটে গোলটি শোধ করে দেন পিয়েরে এমরিক আবেমেয়াং। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেও রিয়ালের রক্ষণকে কাঁপিয়ে দেয় ডর্টমুন্ডের একের পর এক আক্রমণ।

৬৮ মিনিটে রিয়ালকে ২-১ গোলে এগিয়ে দেন রাফায়েল ভারানে। এটি অবশ্য হতে পারত করিম বেনজেমারই গোল। তাঁর শট বারে লেগে ফেরত এলে ফিরতি বলে গোল করেন ভারানে। ৮৭ মিনিটে আন্দ্রে শুরলের দুর্দান্ত এক শটে জয়বঞ্চিত হয় রিয়াল।

ভালো খেলেছে দল, জয়ও পেতে পারত। কিন্তু রিয়ালের কাছ থেকে ২ পয়েন্ট কেড়েও খুশি ডর্টমুন্ড কোচ টমাস টাচেল। দুবার পিছিয়ে পড়েও দলের খেলায় ফেরার ব্যাপারটিই তাঁকে আনন্দিত করছে সবচেয়ে বেশি, ‘দুবার পিছিয়ে পড়েও খেলায় ফেরার ব্যাপারটিই ভালো লাগছে। আমরা তো আর হারিনি! তবে যে খেলা খেলেছি ডর্টমুন্ড কিন্তু জিততেও পারত।’

টাচেলের মতে, দ্বিতীয়ার্ধে ডর্টমুন্ড খারাপ খেলেছে। তবে দলের মানসিক দৃঢ়তাই তাঁকে সবচেয়ে বেশি তৃপ্তি দিচ্ছে, ‘দ্বিতীয় গোলের পর আমরা মানসিকভাবে চাঙা ছিলাম। আমরা দৃঢ়তাপূর্ণ ফুটবল খেলেছি।’  সূত্র : এএফপি, রয়টার্স।

শীর্ষ 12 স্থান বাংলাদেশে সফর (ছবিসহ)


কি বিশেষ কিছু বাংলাদেশে দেখতে হয়? বাস্তবতা হল যে আপনি যা বাংলাদেশের স্বাক্ষর সাইটগুলি হয় তাদের পরিদর্শন ছাড়া অত্যন্ত মহৎ স্থান, কিছু অজ্ঞ হতে সামর্থ্য না করতে পারেন. সেই বিস্ময়কর স্থান Missing সম্ভবত কিছুটা আইফেল টাওয়ারের জাঁকজমক সেবন ছাড়া প্যারিস পরিদর্শন মত হবে. এখানে বাংলাদেশ সফর শীর্ষ 12 মহৎ স্থান:

1. কক্সবাজার

চিত্র সৌজন্যে: wikimedia.org/wikipedia/commons/9/94/seabeach.JPG
কক্সবাজার শহরে সমুদ্রতীরবর্তী অঁচল চট্টগ্রামবিভাগ অবস্থিত. এছাড়াও Panowa নামে পরিচিত, এটি দীর্ঘতম (125 কিলোমিটার) প্রাকৃতিক এবং বালুকাময় সমুদ্র-সৈকত. 'Panowa' আক্ষরিক 'হলুদ ফুল' মানে. কক্সবাজার জেলার সদরে পরিণত হয়.


কক্সবাজার বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যাপকভাবে পরিদর্শন পর্যটক গন্তব্যস্থলগুলির মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়. বিশাল বৌদ্ধ Aggmeda খিয়াং নামে আশ্রম এখানে শীর্ষ পর্যটক আকর্ষণের অন্যতম হল. রামুতে একটি গ্রাম যেখানে বৌদ্ধ জনসংখ্যা বাসভবন নয়. কক্সবাজার ভাল তার সাদাসিধা সিগার এবং হস্তশিল্প জন্য পরিচিত হয়. এছাড়াও বাংলাদেশের প্রথম সাফারি পার্ক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় 50 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত.

2. সেন্ট মার্টিন

চিত্র সৌজন্যে: wikimedia.org/wikipedia/commons/9/94/Saint-martin.JPG
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপে বেশ ছোট এবং এটি স্থলভাগের প্রায় 8 বর্গকিলোমিটার embraces. Chhera দ্বীপ পাসে অবস্থিত, এটি প্রথম কিছু অজানা আরব নাবিকদের দ্বারা Zajira হিসেবে নামকরণ করা হয়.




বর্তমান নাম 'সেন্টমার্টিন দ্বীপ' ব্রিটিশ আমলে অস্তিত্বে এসেছে. সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত, বহিরাগত গ্রামের জীবন, সমুদ্র কচ্ছপ হ্যাচারি, প্রবাল শিলা, এবং রাতের বেলা অঢেল তারার এখানে কিছু উৎকৃষ্ট জীবন আকর্ষণসমূহ. মাছ ধরা, সামুদ্রিক স্কুবা ডাইভিং, এবং সমুদ্র সৈকত দ্বারা হাঁটার এখানে কিছু চটুল কার্যক্রম হয়.

3. কুয়াকাটা

চিত্র বালিকা-অভিবাদন: rikenresearch.riken.jp/images/figures/hi_4368.jpg
কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ অংশে অবস্থিত. সমুদ্র সৈকত এবং গোলাকার কুয়াকাটা সুন্দর পর্যটক আকর্ষণের প্যানোরামিক দৃশ্য এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটক গন্তব্যস্থলগুলির মধ্যে একটি নির্মিত হয়.




সূর্যাস্ত এবং সূর্যোদয় কুয়াকাটা বিস্তৃত বালুকাময় সৈকত থেকে তাদের পূর্ণ জাঁকজমক দেখা যাবে. Fatrar চর (সুন্দরবন অংশ), Gangamati সংরক্ষিত বন, Jhau উপভোগ (বন), Keranipara সীমা মন্দির, Misripara বৌদ্ধ মন্দির ও ইকোপার্ক উভয় দেশীয় এবং বিদেশী পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়.

4. সুন্দরবন

চিত্র সৌজন্যে: wikimedia.org/wikipedia/commons/9/94/sundarban.JPG
সুন্দরবন, আক্ষরিক অর্থ 'সুন্দর বন' জোয়ার halophytic ম্যানগ্রোভ বন জন্য সব বিশ্বজুড়ে পরিচিত হয়. বেশ কিছু ডকুমেন্টারি ফিল্ম এই বহিরাগত বন তৈরি করা হয়েছে.
সুন্দরবন একটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান. এটা প্রধান অংশ বাংলাদেশে অবস্থিত হয়; এটা কিছু অংশ ভারতীয় টেরিটরি অধীনে আসে. ঘন জঙ্গলে ঢাকা, এটা বৃহত্তম মজুদ যে রয়েল বেঙ্গল টাইগার রক্ষায় এক বলে মনে করা হয়. চিত্তাকর্ষক উদ্ভিদ ও avifauna মত প্রাণিকুল, জল-প্রাণিকুল, শিকারী, এবং সরীসৃপ সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান, সুন্দরবন পশ্চিম অভয়ারণ্য সুন্দরবন দক্ষিণ অভয়ারণ্য, এবং Sajnakhali অভয়ারণ্য কবজ করার সৌন্দর্য যোগ করুন.

5. বান্দরবান

চিত্র সৌজন্যে: wikimedia.org/wikipedia/commons/9/94/Buddha.JPG
বান্দরবান, আক্ষরিক 'বানর বাঁধ' অর্থ, চট্টগ্রামবিভাগ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের একটি জেলা. পার্বত্য চট্টগ্রামের অস্থিরতা পরে, এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে চটুল পর্যটক আকর্ষণের অন্যতম হিসেবে আবির্ভূত হয়.
সুন্দর পর্বত রেঞ্জ প্রতিবেশ এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতে পারে. বাংলাদেশের বৃহত্তম বৌদ্ধ মন্দির বুদ্ধ Dhatu জাদী নামে পরিচিত বান্দরবানে অবস্থিত. Milanchari এ Shoilo Propat জলপ্রপাত; Ujanipara বিহার এবং রাজ বিহার মত বিভিন্ন বৌদ্ধ মন্দির; চিম্বুক পাহাড় এবং উপজাতীয় গ্রাম পর্যবেক্ষক মূল্য আছে. এছাড়াও নীলগিরি ও থানচি মত পীক অত্যন্ত পর্যটকদের চোখের মাত.

6. রাঙ্গামাটি

চিত্র সৌজন্যে: farm8.staticflickr.com/7109/7433994438_34131828c7_o.jpg
বাংলাদেশের 'লেক সিটি' নামে পরিচিত, রাঙ্গামাটি অনুপম সৌন্দর্য পরিপূর্ণ এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে পরিদর্শন পর্যটক গন্তব্যস্থলগুলির মধ্যে একটি. চট্টগ্রাম থেকে 77 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত.
বাস, ট্যাক্সি, এবং কিছু অন্যান্য ব্যক্তিগত যানবাহন রাঙ্গামাটি চট্টগ্রাম থেকে গ্রহণ করা যেতে পারে. রাঙ্গামাটি টাউন, সেতু, কাপ্তাই লেক ঝুলন্ত, এবং আদিবাসী জাদুঘর উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান এবং রাঙ্গামাটির জনপ্রিয় পর্যটক গন্তব্যস্থলগুলির মধ্যে হয়. হোটেল সুফিয়া ইন্টারন্যাশনাল, হোটেল গ্রিন ক্যাসেল, Parjaton মোটেল এবং Banapura পর্যটন ইন পর্যটক যারা রাঙ্গামাটি যান কিছু হোটেল আছে.

7. চট্টগ্রাম

চিত্র সৌজন্যে: wikimedia.org/wikipedia/commons/9/94/cemetry.JPG
চট্টগ্রাম বেশ বড় শহর. বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক সমুদ্রবন্দর এখানে অবস্থিত. শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আকাশপথে বিশ্বের বিভিন্ন গরম গন্তব্যে চট্টগ্রাম সংযোগ করে. এটা একটি গার্হস্থ্য বিমানবন্দর যেমন খুব কাজ.
পতেঙ্গা বিচ, ফয়'স লেক, বাইজিদ বোস্তামী, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ওয়ার সিমেট্রি, জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, কোর্ট বিল্ডিং এর শ্রাইন, এবং কাট্টলী বিচ চট্টগ্রামে সবচেয়ে বিখ্যাত পর্যটন স্পট কিছু. চট্টগ্রামের বিভিন্ন শ্রেণীর যে পর্যটক এবং দর্শক সব ধরনের চাহিদা পূরণ বিভিন্ন হোটেল আছে.

8. সিলেট

চিত্র সৌজন্যে: wikimedia.org/wikipedia/commons/9/94/jaflong.JPG
সুরমা উপত্যকার চিত্রানুগ আড়াআড়ি অভান্তরে অবস্থিত সিলেট যে কোন পর্যটক সফর মিস্ করতে চায় এমন একটি ভাল-পরিদর্শন করেন এবং জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র. সিলেট বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের বৃহত্তম শহর. এটা আরো বেশী 500,000 বাসিন্দাদের জনসংখ্যা embraces.
তামাবিল-জাফলং এর নাটুকে সৌন্দর্য, জাফলং কাছে কালীবাড়ি মন্দির, সিলেট শহরের কাছে শ্রী মহালক্ষ্মী মন্দির, বৃহত্তম চা বাগান শ্রী মঙ্গল নামে, এবং Lawacherra রেইন ফরেস্ট সত্যিই আকর্ষণীয় এবং সিলেট চারপাশে আছে. পর্যটকদের আল হামরা, ব্লু ওয়াটার, মিলেনিয়াম, আড়ং, Monorom, Artisti, Westecs মত স্থানে শপিং ভোগ করতে পারেন, এবং Kumarpara ইত্যাদি বিভিন্ন হোটেল সুপ্রীম, হোটেল পলাশ, হোটেল ওয়েস্টার্ন, হোটেল গোল্ডেন সিটি, হোটেল Hilltown মত, এবং Niravana হোটেল ইত্যাদি.এই হোটেলের পরিদর্শন এবং এখানে স্থিত পর্যটকদের হোলিস্টিক চাহিদা পূরণ.

9. কুমিল্লা

চিত্র সৌজন্যে: picturestats.files.wordpress.com/2012/02/456253.jpg
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বরাবর চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত একটি বড় জেলা, কুমিল্লা বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত পর্যটন কেন্দ্র. যে সেখানে আকর্ষণের অনেক পর্যটকদের মুগ্ধ করে কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে আছে.
লালমাই পাহাড়, পল্লী উন্নয়ন, ওয়ার সিমেট্রি, Maynamoti মিউজিয়াম, শাহ সুজা মুখোশধারী জন্য বাংলাদেশ একাডেমী এবং কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ইত্যাদি প্রতি বছর দেশীয় ও বিদেশী হাজার হাজার পর্যটক এনেছে. হোটেলের বাংলা Restora, নূরজাহান হোটেল, Jur কানন হোটেল, দিনা হোটেল, এবং Moynamoti হোটেল ইত্যাদি কুমিল্লার কিছু সুপরিচিত এবং জনপ্রিয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলো.

10. ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা সফররত ছাড়া, বাংলাদেশ সফরের অসম্পূর্ণ. ঢাকা বৃহত্তম এবং বাংলাদেশের রাজধানী শহর. ঢাকা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রস্থল. বেশী আঠারো কোটি মানুষের ঢাকায় বাস হয়.
ঢাকা প্রায় সবকিছুই এবং বাংলাদেশের প্রতিটি কার্যকলাপ কেন্দ্র. জাতীয় স্মৃতিসৌধে, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, জাতীয় সংসদ ভবন, শহীদ মিনার, হাতিরঝিল Jheel (লেক), লালবাগ দুর্গ, Dharmajika বৌদ্ধ মঠ, পিঙ্ক প্যালেস, আহসান মঞ্জিল, পবিত্র কেয়ামতের, বলধা গার্ডেনে, রমনা পার্ক, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের আমেরিকান চার্চ এবং ময়নামতীর ধ্বংসাবশেষ ঢাকা হটেস্ট পর্যটন স্পট কিছু. ঢাকা সফরে যে কমই এটা অল্প কথায় সংকলিত আপ করা যাবে তাই অনেক জায়গায় আছে!
উপরন্তু, বাংলাদেশের রাজধানী শহর হচ্ছে, ঢাকা বিভিন্ন পাঁচটি চার ও তিনটি, বেশুমার ছোট হোটেল, গেস্টহাউস, এবং রেস্টুরেন্ট সহ তারকা হোটেল.

11. সোনারগাঁও

চিত্র সৌজন্যে: wikimedia.org/wikipedia/commons/9/94/03.JPG
ঢাকা থেকে প্রায় 29 কিলোমিটার দূরে, সোনারগাঁও, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে অবস্থিত. অতীতে বিভিন্ন রাজবংশ সোনারগাঁও বাংলাদেশের রাজধানী এবং আজ করেছিল, এটা সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের প্রদর্শণ করে.
সোনারগাঁয়ে দর্শন সারা জীবনের জন্য একটি অবিস্মরণীয় সফর হয়. ফোক চারু ও কারু শিল্প জাদুঘর, পানাম সিটি, রাজকীয় প্রাসাদ, সুন্দর বাগান, এবং প্রাচীন লেক ইত্যাদি সোনারগাঁয়ে সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক পর্যটন স্পট কিছু.
সফররত ঢাকা কোর্স অসম্পূর্ণ থেকে যাবে যদি কেউ সোনারগাঁও আউট মিস করে.

12. বগুড়া

চিত্র সৌজন্যে: picturestats.files.wordpress.com/2012/02/4453061.jpg
বাংলাদেশের বগুড়া রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত অবস্থিত এবং বাংলাদেশ প্রাচীনতম শহরগুলোর এক হিসাবে পরিচিত হয়. তার পর্যটক হট-স্পট এবং দেশীয় ও বিদেশী পর্যটকদের বেড়ে উঠা প্রবাহ দরুন, বাংলাদেশের বগুড়া শীর্ষ পর্যটক গন্তব্যস্থলগুলির মধ্যে একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়.
প্রাচীন শহুরে প্রত্নতাত্ত্বিক মহাস্থানগড়ে Behular Bashor ঘর, নবাব প্যালেস, এবং জৈন মন্দির বগুড়া সবচেয়ে পরিদর্শন পর্যটক আকর্ষণের কিছু.

10 বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর শহর


বাংলাদেশ সুন্দর প্রকৃতির সঙ্গে একটি অত্যাশ্চর্য দেশ, সৈকত থেকে বন ও জলপ্রপাত, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং ইতিহাস সঙ্গে মিলিত হয়. স্থানীয় বাসিন্দাদের একটি স্মরণীয় এক আপনার থাকার তৈরীর দিকে কাজ, সবচেয়ে স্বাগতপূর্ণ, হ্যাপিয়েস্ট এবং friendliest কিছু. যদিও এই বিস্ময়কর দেশে একটি ট্রিপ গ্রহণ, এই দশ কমনীয় শহরে অন্বেষণ করে.

কক্সবাজার

চট্টগ্রাম বিভাগ, কক্সবাজার, কখনও কখনও Panowa হিসাবে উল্লেখ করা মধ্যে অবস্থিত, দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত নয় শুধু দেশের সঙ্গে একটি সুন্দর সমুদ্রতীরবর্তী শহর, কিন্তু বিশ্বের. অত্যাশ্চর্য সৈকতের 125 কিলোমিটার প্রধান কারণ যে কক্সবাজার বাংলাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত পর্যটক হট স্পট এক এক অবশ্যই হয়. কিন্তু এই সুন্দর মাছ ধরার শহরে বেশি. Aggmeda খিয়াং একটি মহৎ বৌদ্ধ বিহারের যে মানুষ ভিজিট করতে পারেন. সুন্দর স্থানীয় হস্তশিল্প এবং সাদাসিধা সিগার এছাড়াও একটি বিশিষ্টতা আছে.

সোনারগাঁও

তুলনামূলকভাবে বর্তমান রাজধানী শহরের নিকট অবস্থিত, 29 কিলোমিটার দূরে, সোনারগাঁও বাংলাদেশের সাবেক রাজধানী. বিভিন্ন রাজবংশীয় শাসকদের পূর্বে এটি একটি অত্যাশ্চর্য শহর তৈরীর অবদান রেখেছে. আজকাল, এই সোনারগাঁও সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক মান প্রতিফলিত হয়. সোনারগাঁও অত্যাশ্চর্য উদ্যানসমূহে বাড়িতে, লোক চারু ও কারুশিল্প জাদুঘর, রাজকীয় প্রাসাদ, এবং আরো অনেক কিছু, এটা দেখার জন্য একটি চটুল জায়গা উপার্জন.

বগুড়া

রাজশাহী বিভাগের মধ্যে অবস্থিত, বগুড়া বাংলাদেশের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক শহরগুলির অন্যতম. তার অনেক জনপ্রিয় পর্যটক আকর্ষণের উভয় অভ্যন্তরীণ ও বিদেশী দর্শক প্রবাহ এনেছ এবং সংখ্যার বছর ধরে বেড়ে উঠা হয়. দেখার জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা পর্যন্ত প্রাচীন প্রত্নস্থল যা ফিরে 3 য় শতকের তারিখগুলি, এবং নামের অধীনে পরিচিত হয় মহাস্থানগড় . অবশিষ্ট সাইট প্রধানত বৌদ্ধ, তবে সেখানে কিছু হিন্দু ও মুসলমান বেশী হয়. বগুড়া একটি অত্যাশ্চর্য মন্দির এবং প্রাসাদ পরিদর্শন করা হয়েছে.

ঢাকা

রাজধানী ঢাকা শহর: বাংলাদেশ একটি দর্শন দেশের সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, এবং একাডেমিক হাব একটি দর্শন ছাড়া সম্পূর্ণ হবে না. আপনি কিছু আছে কি সব বিশৃঙ্খলভাবে এটি যেরকম সবকিছু বাংলাদেশে চলছে কেন্দ্র নিশ্চিত হতে পারেন. শহরের ঐতিহাসিক এবং প্রাকৃতিক গরম দাগ জাতীয় স্মৃতিসৌধ, সংসদগৃহ, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, গোলাপী প্রাসাদ, লালবাগ দুর্গ, Balgha বাগানের অন্তর্ভুক্ত, হাতিরঝিল Jheel হ্রদ, ময়নামতীর ধ্বংসাবশেষ এবং তালিকা চলতে. অবিরাম স্থান শ্রেষ্ঠ হোটেল এবং উত্তম পানভোজনবিদ্যা একত্রিত ঘুরে দেখা করতে ঢাকা একটি দেশে অবশ্যই দেখুন!

ময়মনসিংহ

ময়মনসিংহ রাজনৈতিক ইতিহাস ও সংস্কৃতির 200 বছর সঙ্গে একটি অত্যাশ্চর্য শহর. সুন্দর Brahmaputa নদী দ্বারা অবস্থিত, ময়মনসিংহ সুদের সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং প্রাকৃতিক সাইট, এবং মহান পিকনিক স্পট একটি পরিসীমা প্রস্তাব. দর্শক বা অর্কিড বা স্ট্রবেরি বাগান, একটি স্মরণীয় পিকনিক জন্য Gajani মধ্যে দু: সাহসিক কাজ পার্কে মাথার চারপাশে পায়চারি করতে, ঐতিহাসিক Jalchhatra দর্শন, নদীর উপর একটি নৌকা যাত্রায় ভোগ, এমনকি Birisiri এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এ দৃষ্টিতে. এই জায়গা অবিশ্বাস্য সিনারি কোন ঘাটতি আছে! তাছাড়া, এই যেখানে বিখ্যাত প্রসিদ্ধ হয় Nakshikantha তৈরি করা হয়.

সিলেট

সিলেট একটি অত্যাশ্চর্য সুরমা নদীর কূলে কূলে অবস্থিত শহর. বাংলাদেশে সবচেয়ে সমৃদ্ধিশালী এবং সহজে প্রবেশযোগ্য জায়গা এক হিসাবে, সিলেট পাহাড়, নদী, হ্রদ, চা বাগান, বৃষ্টি অরণ্য এবং জলপ্রপাত সহ শহরের সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করার জন্য আসছে দর্শক একটি ধ্রুবক প্রবাহ আকর্ষণ. তারা সুদ এই শহর দিতে হয়েছে যে অনেক ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক জায়গা দেখার জন্য আসা.

খুলনা

এবং দেশ ভ্রমণ যারা কাজের সুযোগ খুঁজছেন, খুলনা মানুষ দুই ধরনের মধ্যে একটি প্রিয়. চট্টগ্রাম ও ঢাকা পাসে অবস্থিত খুলনা প্রখ্যাত সুন্দরবন এক্সেস প্রদান করে; বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন, যা সুন্দর এবং চিত্তাকর্ষক রয়েল বেঙ্গল টাইগার রয়েছে. খুলনা দেশের ভ্রমণকারীরা পরিদর্শন করতে পারেন খুব প্রাচীনতম পোর্ট এক হয়েছে.

রাজশাহী

রাজশাহী রেশম বিখ্যাত শহর যে এখন একটি শিক্ষা এবং পর্যটন হাব এর বেশি হয়. দিনের মধ্যে ফিরে, এটা সিল্ক উৎপাদন, যা পরে সব বিশ্বজুড়ে বিক্রি করা হয় জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত. কিন্তু এমনকি এখন, যখন দর্শক রাজশাহী কাছে আসে, তখন খুব প্রায়ই অনেক রাষ্ট্র বাজার থেকে সুন্দর রেশমি বস্ত্র কিনতে আগাইয়া. রাজশাহীর জলবায়ু এছাড়াও ফল নির্দিষ্ট ধরনের হত্তয়া নিখুঁত, মানে যে দর্শক মুখে জল আম এবং লিচু মধ্যে ইচ্ছাপূরণ করতে পারেন যখন তারা শহর ঘুরতে হয়.

পাহাড়পুর

পাহাড়পুর একটি ছোট গ্রাম, খুব জামালগঞ্জ রেল স্টেশনে, যেখানে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অত্যাশ্চর্য দেহাবশেষ, এবং সম্ভবত হিমালয়ের দক্ষিণে বৃহত্তম বৌদ্ধ মঠ এক খনন হয়েছে থেকে অনেক দূরে থাকে. 8 ম শতাব্দীর ফিরে ডেটিং, এই প্রাচীন মঠ সোমপুর মহাবিহার নামে জমির 27 একর জুড়ে ঘটনাকাল. একটি অন-সাইট জাদুঘর দর্শক কি জীবন প্রথম দিন মত ছিল একটি ভালো ধারণা দান অবজেক্টের একটি সংগ্রহ exposes. এই সাইটটি এমন একটি হিসাবে স্বীকৃত হয়েছে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট .

বান্দরবান

বান্দরবান পর্যন্ত সমগ্র বাংলাদেশে এ prettiest জায়গা এক হয়! এটা কোনো বড় শহর থেকে সহজে প্রবেশযোগ্য. হ্রদ এবং জলপ্রপাত অবশ্যই দর্শকদের নির্মলতা একটি অনুভূতি দিতে. এই অত্যাশ্চর্য প্রাকৃতিক দৃশ্য ছাড়াও, এই শহরে প্রায় অনেক বৌদ্ধ মন্দির. এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রয়ে বুদ্ধ Dhatu জাদী , হিসাবে এই হল যেখানে দ্বিতীয় বৃহত্তম বুদ্ধ মূর্তি এই ব্যবস্থার সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ.

Tuesday, September 27, 2016

কঠিন অংশটা চলে গেছে’



বাজে ফিল্ডিং, থিতু হয়েও ব্যাটসম্যানদের লম্বা ইনিংস খেলতে না পারা, অতঃপর আফগানিস্তানের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয়। কাল অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার সংবাদ সম্মেলনের বড় অংশ জুড়েই থাকল সিরিজের প্রথম ম্যাচ। যেটিতে জিতলেই সিরিজ জেতা হয়ে যাবে, সেই দ্বিতীয় ম্যাচটাও উঁকি দিল মাঝেমধ্যে। কাল দুপুরে মিরপুরে বাংলাদেশ অধিনায়কের ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনের নির্বাচিত অংশ—
 মাশরাফি বিন মুর্তজা। কাল মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে l প্রথম আলো
সিরিজ জয়ের ম্যাচ
শরাফি বিন মুর্তজা: দ্বিতীয় (আজ) ম্যাচটা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জন্য প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই ম্যাচটা জিতলে সিরিজ জয় নিশ্চিত হয়ে যাবে।
আফগানিস্তানের সঙ্গে খেলা
কতটা চাপ
মাশরাফি: দেখবেন, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, ইংল্যান্ড যখন আমাদের সঙ্গে খেলে, তখন ওদের ওপর বাড়তি চাপ থাকে। এটা খুবই স্বাভাবিক। শেষ ম্যাচে যেটা ভালো লেগেছে, ম্যাচটা ৯০ ভাগ ওদের কাছেই ছিল, সেখান থেকে ফিরে এসে ম্যাচ জেতাটা আমাদের লড়াকু চরিত্রের প্রমাণ দিয়েছে। এটা ধরে রাখতে পারলে বড় ম্যাচেও আমরা ভালো করতে পারব।
কঠিন পর্ব চলে গেছে কি না
শরাফি: খেলার মধ্যে থাকলেও প্রথম ম্যাচ গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম ম্যাচ খেলে ফেললে অনেক হালকা হওয়া যায়। আফগানিস্তানের সঙ্গে প্রথম ম্যাচে বড় কিছু না হলেও কঠিন অংশটা চলে গেছে। আশা করি, দ্বিতীয় ম্যাচে মানসিকভাবে ভালো অবস্থানে থাকব।
ব্যাটসম্যানদের কাছে বড় ইনিংসের আশা
মাশরাফি: অবশ্যই আশা করি। অনেক দিন পর সবাই আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলছে। তামিম-রিয়াদ (মাহমুদউল্লাহ) বুঝতে পারছে, দুজনেরই সেঞ্চুরি করার সুযোগ ছিল। সাকিবের ‘বড়’ ফিফটি করার সুযোগ ছিল। ওয়ানডেতে ২৮০ কিংবা ৩০০ রান তাড়া করা এখন আর কোনো ব্যাপার নয়। (দ্বিতীয় ম্যাচে) যদি আরও বড় রান করার সুযোগ থাকে, উইকেটও সহায়তা করে, তাহলে আমাদের ৩০০ করতে হবে।
প্রথম ম্যাচে ‘প্রিয়’ স্লগ সুইপে মুশফিকের আউট
মাশরাফি: ওরশক্তির জায়গা হচ্ছে এই শট। স্লগ সুইপে সে অনেক রান করে। এটা যদি বন্ধ করে দেয়, তাহলে রানের জায়গাও কমে যাবে। কোচ আর মুশফিক খুব ভালো জানে, তাদের কী পরিকল্পনা। এমনিতে ও নিজের ব্যাটিং নিয়ে অনেক কাজ করে। সতীর্থ হিসেবে তার প্রতি আমার যথেষ্ট আস্থা আছে। আশা করি, মাঠে সে যেটা করবে, যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমাদের পক্ষেই আসবে।
প্রথম ম্যাচে বাজে ফিল্ডিং
মাশরাফি: ফিল্ডিং নিয়ে অজুহাত দেওয়া কঠিন। এর জন্য খেলার মধ্যে থাকতে হবে, এমন নয়। ভেতর থেকে চাইলেই যে কেউ ফিল্ডিংয়ে উন্নতি করতে পারে। সামনের ম্যাচে এটা ঠিক করার চেষ্টা করব। আগের ম্যাচে খারাপ ফিল্ডিংয়ের কারণ হতে পারে, শরীরী ভাষাটা ঠিক ছিল না। একটু কষ্ট হচ্ছিল। এটা অনেক সময় হয়। পরের ম্যাচে আশা করছি, আরও ভালো করব।
নিজের বোলিং সম্পর্কে
মাশরাফি: আমি সব সময় চেষ্টা করি, যত ন্যাড়া উইকেটই হোক, একটা জায়গায় ধারাবাহিকভাবে বোলিং করে যেতে। আধুনিক ক্রিকেটে এক জায়গায় বোলিং করলেও ব্যাটসম্যানরা চড়াও হবে। তবুও মনে করি, ধারাবাহিকভাবে যদি জায়গায় বল করে যেতে পারেন, সাফল্য পাবেন। আমার মনোযোগ সব সময় এটাতেই থাকে। আর ভাগ্যের ছোঁয়ারও দরকার আছে। সেদিন ওদের ওভারপিছু ছয় রান করে লাগত। ৩০ ওভারের পর আমি আর সাকিব বোলিংয়ে আসি। ভাগ্য ভালো, আমরা সেটি ওভারপ্রতি সাত রানে নিয়ে যেতে পেরেছি।
নিজের আয়নায় অধিনায়কত্ব
মাশরাফি: আমার কাজ বোলিং ও সিদ্ধান্তগুলো স্বাভাবিকভাবে নেওয়া। এই দুটিতেই আমার মনোযোগ থাকে। আলাদা আলাদা করে প্রতিটি কাজ করার চেষ্টা করি। এটা আসলে অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এক-দুই বছর অধিনায়কত্ব করছি। আগের চেয়ে এখন কিছুটা নির্ভার থাকতে পারি।

কবির বিদায়


সৈয়দ শামসুল হক আর নেই

কবির বিদায়

লেখক সৈয়দ শামসুল হকের গুলশানের বাসভবনে গতকাল রাতে তাঁর স্ত্রী আনোয়ারা সৈয়দ হককে সান্ত্বনা দেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর l ছবি: প্রথম আলোচারদিকে রটে যায় এ খবর, সৈয়দ শামসুল হক আর নেই। গতকাল বিকেল পাঁচটা ছাব্বিশ মিনিটে ইউনাইটেড হাসপাতালে তিনি শেষ করলেন আশি বছরের জীবনের সব লেনদেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ভুগছিলেন ফুসফুসের ক্যানসারে। তিনি স্ত্রী আনোয়ারা সৈয়দ হক, মেয়ে বিদিতা সৈয়দ হক ও ছেলে দ্বিতীয় সৈয়দ হককে রেখে গেছেন।

হাসপাতাল থেকে খবর আসে, কিছুক্ষণের মধ্যেই কবিকে নিয়ে আসা হবে তাঁর গুলশানের আবাস ‘মঞ্জুবাড়ি’তে। ভয়াবহ যানজটে স্থবির তখন রাজপথ। ভিড় ঠেলে এগিয়ে যায় আমাদের মোটরসাইকেল।

মঞ্জুবাড়ি তখন ফাঁকা। শুধু বাড়ির গৃহকর্মী তারেক, শাহ পরান আর আল আমীন বিষণ্ন মনে স্থবির দাঁড়িয়ে আছে। দরজা পেরিয়ে সেই বাড়িটির দিকে যাই, যেখানে সৈয়দ হক বহুদিন বাস করেছেন। উঠোনে গোল করে রাখা হয়েছে চেয়ার। তার আগে বেশ কিছু টুল। যাঁরা একটু পর এই বাড়িতে আসবেন, তাঁদের জন্যই এই আয়োজন। উঁকি মেরে ঘরের দিকে তাকাই। আলমারিতে বই, তার ওপরের তাকে অনেকগুলো ক্রেস্ট। ঘরে বঙ্গবন্ধুর বড় একটি ছবি, আরও ছবি সৈয়দ হকের। আল আমীন সে ঘরে ঢোকে। দ্রুত হাতে ঘরের সব ছবি সরিয়ে ফেলতে থাকে। সৈয়দ হককে গ্রহণের প্রস্তুতি।
ইউনাইটেড হাসপাতালে আরও কিছুক্ষণ রাখা হবে কবিকে—এ খবর জানতে পেরে আমরা সেদিকে যাই। হাসপাতালের নিচতলায় সে সময় ভিড়। সেখানে আছেন ঢাকা উত্তরের মেয়র আনিসুল হক, চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, পরিচালক ও বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজ, নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম, অভিনয়শিল্পী তারিক আনাম খান, নিমা রহমান, কবি তারিক সুজাত। বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিকেরা কথা বলছেন তাঁদের সঙ্গে। একটু আগে সংস্কৃতিমন্ত্রী এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ আরও অনেকে ছিলেন এখানে।
মেয়র আনিসুল হক বললেন, ‘এক দিনে এক শতাব্দী শেষ হয়ে গেল।’ ফরিদুর রেজা সাগর বললেন, ‘মানুষের হৃদয়ে, মানুষের চোখের সামনে সব সময় তিনি ছিলেন। আজ এক মুহূর্তে সেই যুগের অবসান হলো। কিন্তু এটাও সত্য তিনি বাঙালির হৃদয়ে আরও অনেক যুগ বেঁচে থাকবেন।’
একজন সুহৃদ এসে জানালেন, হাসপাতালের অন্য দরজা দিয়ে সৈয়দ হককে নিয়ে লাশের গাড়ি মঞ্জুবাড়ির দিকে রওনা হয়ে গেছে। গুলশান এক নম্বর গোলচত্বরের কাছে আমরা পেয়ে যাই লাশের গাড়ি। কিছুক্ষণ আমরা কবির পাশে পাশে চলি।
মঞ্জুবাড়িতে তখন একটু একটু করে ভিড় বাড়ছে। এসেছেন অভিনয়শিল্পী গাজী রাকায়েত ও আফসানা মিমি, কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক, কবি টোকন ঠাকুর।
সব্যসাচী লেখককে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স এল। তাঁকে রাখা হলো বারান্দায়। শোক-ভারাক্রান্ত মানুষ কাঁদতে ভুলে গেছে।
একটু পর এলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। এলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। সাংসদ জাহাঙ্গীর কবির নানক। সৈয়দ হকের শেষ গন্তব্য নিয়ে সংস্কৃতিমন্ত্রী টেলিফোনে কাউকে কিছু জানাচ্ছিলেন। চারদিকে কেউ সুলেখকের কীর্তি নিয়ে কথা বলছিলেন, কেউ করছিলেন ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণা। নাটকপাড়ার তরুণ কর্মীরাও এসেছেন। তাঁরা শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন কবিকে।
শেষ গোসল করানো হবে কবিকে এখানে। তারই তোড়জোড় চলছে। এরপর আবার তাঁকে নেওয়া হবে ইউনাইটেড হাসপাতালের হিমঘরে।
মঞ্জুবাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় গেটের সামনে শোনা গেল মো. সানাউল্লাহ মিয়ার বুকফাটা আর্তনাদ। সৈয়দ শামসুল হকের গাড়িচালক তিনি। ১৯৯৬ সাল থেকে তাঁর গাড়ি চালাচ্ছেন। কীভাবে সৈয়দ হক তাঁর খোঁজখবর রাখতেন, তা বলছিলেন তিনি। কান্নায় তাঁর কণ্ঠরোধ হয়ে আসছিল। আর আমাদের মনে পড়ছিল পরানের গহীন ভিতর-এর দুটি পঙ্‌ক্তি, ‘মানুষ কি জানে ক্যান মোচড়ায় মানুষের মন,/ অহেতুক দুঃখ দিয়া কেউ ক্যান এত সুখ পায়?’
দুঃখভারাক্রান্ত মন নিয়ে রাত নয়টার দিকে আমরা যখন মঞ্জুবাড়ি ছেড়ে আসছি, তখনো মানুষ আসছিল সেখানে।
আজকের কর্মসূচি
সকাল ১০টায় সৈয়দ শামসুল হকের লাশ নেওয়া হবে চ্যানেল আইতে, সেখানে তাঁর প্রথম জানাজা হবে। সাড়ে ১০টায় নেওয়া হবে বাংলা একাডেমিতে। বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জানানো হবে নাগরিক শ্রদ্ধা। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জামে মসজিদে জানাজার পর তাঁকে হেলিকপ্টারে করে নিয়ে যাওয়া হবে জন্মভূমি কুড়িগ্রামে। সেখানে সরকারি কলেজ মাঠের পাশে কবির নির্ধারণ করে দেওয়া স্থানেই তাঁকে দাফন করা হবে।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক: সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

মৃত্যুকে তিনি অগ্রাহ্য করেছিলেন


সৈয়দ শামসুল হক আর নেই

মৃত্যুকে তিনি অগ্রাহ্য করেছিলেন

সৈয়দ শামসুল হক l জন্ম: ২৭ ডিসেম্বর, ১৯৩৫ l মৃত্যু: ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬সৈয়দ শামসুল হক মৃত্যুকে অগ্রাহ্য করতে চেয়েছিলেন।
ঠিক এক সপ্তাহ আগে, গত বুধবার, ইউনাইটেড হাসপাতালে তাঁকে দেখতে গিয়ে চমকে উঠেছিলাম। এই কি আমাদের সদা ঝকঝকে হক ভাই? কর্কট রোগ আর তার চিকিৎসার ধকলে ধ্বস্ত শরীর। ডান চোখের চারপাশে গাঢ় হয়ে বসেছে কালশিটে। শয্যা ঘিরে বিচিত্র নল।
বললাম, হক ভাই, কবিতার বই নিয়ে কথা হবে না? জবাব দিতে যখন মুখ খুললেন, সেই চিরচেনা সৈয়দ হক। প্রখর রৌদ্রালোকের মতো কণ্ঠস্বরে অবিকল সেই আগের তীব্রতা। বরং তার চেয়েও বেশি। বললেন, ‘হ্যাঁ, কথা তো অবশ্যই হবে, শিগগিরই; বেন্টোবক্স খেতে খেতে।’
১৯৮৭ সালে যাত্রাশিল্পী অমলেন্দু বিশ্বাস গত হওয়ার পর এক ব্যক্তিগত চিরকুটে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমাকে তুমি বলার লোক ক্রমশ কমে আসছে।’ দেশের বাইরে থেকে বাইপাস অপারেশন করে এসেছিলেন ১৯৮৮ সালে। এই অস্ত্রোপচারের অভিজ্ঞতা দেশে তখনো বিরল। বলেছিলেন, ‘এখন আর চার-পাঁচ বছর বাঁচলেও যথেষ্ট।’
এরপর আরও প্রায় তিনটি দশকজুড়ে তিনি বেঁচে ছিলেন বিপুলভাবে; বিচিত্র সৃষ্টিশীলতায় আমাদের ভরিয়ে দিয়ে। কর্কট রোগের চিকিৎসার জন্য শেষবার লন্ডনযাত্রার আগেই বোধ করি মৃত্যুর আহ্বান শুনতে পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেটিকে মোটেই গ্রাহ্য করেননি। বলেছিলেন, ‘আমার আরও বেশ কিছু লেখা বাকি। একটা নাটক, একটা কাব্যগ্রন্থ, দুটো উপন্যাস, আত্মজীবনীর আরও একটি পর্ব।’ মৃত্যুশয্যায় তিনি উপচে উঠেছিলেন সৃষ্টিশীলতার জোয়ারে। একটি মুহূর্ত খোয়ানোর মতোও তর সইছিল না তাঁর। লিখে গেছেন কবিতা, গান, ছোটগল্প, নাটক। একটার পর একটা, অবিরল। যতক্ষণ পেরেছেন, লিখেছেন নিজের হাতে। যখন আর পারেননি, মুখে মুখে বলে গেছেন। তাঁর স্ত্রী, লেখক-চিকিৎসক আনোয়ারা সৈয়দ হক, টুকে নিয়েছেন কাগজে।
সৈয়দ শামসুল হকের উঠে আসার পথ যেন-বা পূর্ববঙ্গের বাঙালির ইতিহাসের এক প্রতীকী রেখাচিত্র। দাদা সৈয়দ রইসউদ্দিন নিয়েছিলেন ফকিরি। যাযাবর হয়ে কুড়িগ্রামের নিজ ভিটা ছেড়ে দীর্ঘদিনের জন্য বেরিয়ে যেতেন দূরদূরান্তের মুরিদদের কাছে। বাবা সৈয়দ সিদ্দিক হোসাইন ধরলেন ভিন্ন পথ, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা। বইও লিখলেন নিজের পেশাকে বিষয় করে। সেই ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুড়িগ্রামে জন্ম নিয়েছিলেন যে সৈয়দ শামসুল হক, তাঁর মধ্যে জেগে উঠল আরও ভিন্নতর এক তৃষ্ণা—সাহিত্যের বেদনা। তরুণ বয়সে বাবাকে হারিয়ে মা হালিমা খাতুনকে সঙ্গে নিয়ে এলেন নবীন রাজধানী ঢাকায়। নতুন এক ইতিহাসের ভেতর অভিষেক ঘটল তাঁর। ১৯৫০-এর দশকে ইতিহাস নতুন খাতে বইতে শুরু করেছে, যা তার গন্তব্য হিসেবে একটি স্বাধীন দেশের স্বপ্ন দেখতে শুরু করবে।
সৈয়দ শামসুল হকের মধ্যে সৃষ্টিশীলতার যে তৃষ্ণা জেগে উঠেছিল, তা রেনেসাঁ-মানবদের মতো। তিনি সক্রিয়ভাবে জড়ালেন সাহিত্যকর্মে, কিন্তু তাঁর আগ্রহ উপচে পড়ল আরও নানা শিল্পমাধ্যমে। চলচ্চিত্র, গান, শিল্পকলায়।
১৯৫১ সালে বাড়ি থেকে পালিয়ে চলে গিয়েছিলেন চলচ্চিত্র-নগরী বোম্বেতে। ভিড়ে গিয়েছিলেন চলচ্চিত্রকার কামাল আমরোহির নির্মাতা দলের তরুণ সদস্য হয়ে। দেশে ফিরেও এলেন ১৯৫২ সালে। আরও কিছু পরে, ঢাকার চলচ্চিত্রের উন্মেষের যুগে, হয়ে পড়লেন এক স্বপ্নদলের সঙ্গী। মাটির পাহাড় নামে একটি ছবি হবে—তার গান লিখলেন শামসুর রাহমান, সংগীত পরিচালনায় সমর দাশ, আর চিত্রনাট্য লিখলেন সৈয়দ হক। এরপরও জড়িয়ে থাকলেন আরও কত ছবির কাহিনি, চিত্রনাট্য আর গান রচনায়। কথায় কথায় বহুবার বলেছেন, তিনি গান লিখতে চাননি। তবু কত-না জনপ্রিয় গান তাঁর হাত থেকে বেরোল।
বন্ধু-চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরীর কাছ থেকে নিবিষ্টভাবে জেনেছিলেন চিত্রকলার ব্যাকরণ। খেলাচ্ছলে এঁকেছিলেন ছবি। হাত লাগিয়েছিলেন শৌখিন স্থাপত্য রচনায়।
তবু সৈয়দ শামসুল হকের আসল ক্ষেত্র ছিল সাহিত্য। সাহিত্যের সব মাধ্যমে নিজেকে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন, এটুকু বললে তাঁর সম্পর্কে অল্পই বলা হবে। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক, আত্মজীবনীর বাইরেও নিজেকে প্রকাশের তীব্রতায় অবিরত আবিষ্কার করেছেন লেখার নতুন নতুন ধরন।
এ যুগে অচল মহাকাব্যের ধাঁচে লিখেছেন বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা। বড় দ্বিধায়, ছদ্মনামে, শুরু করেছিলেন পরানের গহীন ভিতর-এর পুরো আঞ্চলিক ভাষায় লেখা কবিতাগুলো। তা-ই পাঠক গ্রহণ করল সাদরে। রজ্জুপথে চলেছি বইয়ের দীর্ঘ কবিতায় ধরে রাখলেন ঢাকা নগরীর একটি কালের হৃৎস্পন্দন। কথাসাহিত্যেও বিচিত্র এক জগৎ রচনা করেছিলেন সৈয়দ হক। ‘জলেশ্বরী’ নাম দিয়ে উত্তরবঙ্গের এক স্বতন্ত্র ভূখণ্ড গড়ে তুলেছিলেন গল্পে আর উপন্যাসে। তবে তাঁর প্রতিভা শিখরে পৌঁছেছিল নাটকে। আরও নির্দিষ্ট করে বললে কাব্যনাটকে, যেখানে তাঁর কাহিনি বলার দক্ষতায় এসে মিশেছে কবিতার কুশলতা। পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়নূরলদীনের সারাজীবন সম্ভবত তাঁর শ্রেষ্ঠতম কীর্তি। নূরলদীনের সারাজীবন-এর সংলাপ ‘জাগো বাহে, কোনঠে সবায়’ ধীরে ধীরে হয়ে উঠল মৃত্যু-পেরোনো এক আবাহন।
কর্কট রোগের চিকিৎসা নিতে এ বছরের মাঝামাঝি অনেকটা দিন দেশের বাইরে থাকতে হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু দেশে ফেরার জন্য সৈয়দ শামসুল হক আকুল হয়ে উঠেছিলেন। সেখান থেকে পাঠানো এক খুদে বার্তায় ঝরে পড়েছিল সেই আর্তি। লিখেছিলেন, ‘রয়্যাল মার্সডেন হাসপাতালে কাল থেকে চিকিৎসা শুরু হবে। অসম্ভব ব্যথা। অস্থির লাগছে। গৃহকাতরতা চেপে বসেছে।’
সৈয়দ শামসুল হক দেশে ফিরলেন। শারীরিকভাবে চলেও গেলেন। কিন্তু মৃত্যুকে অগ্রাহ্য করে আমাদের মধ্যে রয়েই গেলেন।

Bangladesh VS Afganstan Cricket Match


শততম জয়ের ম্যাচ!



.১০০ সংখ্যাটাই জাদুকরি! ৯৯-এর অসম্পূর্ণতা দূর হয়ে যায় মাত্র ১-এর যোগে। ১০১ হলেই শেষ হয়ে যায় ১০০-এর আলোচনা। বাংলাদেশের ক্রিকেটে আজই কি সেই ১০০-এর দিন? ওয়ানডেতে শততম জয়ের আনন্দে আজই কি ভাসবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম!

প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান বলেই আশাটা জোরালো। আবার প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান বলে ভয়ও আছে সামান্য। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ঘাড়ের ওপর নিশ্বাস ফেলে গেছে দলটা। শততম জয়ের আগাম ঘোষণা তাই দেওয়া যাচ্ছে না। তবে আজ সেই আশা নিয়েই ভরে উঠবে মিরপুরের গ্যালারি। বাংলাদেশ অধিনায়ক

মাশরাফি বিন মুর্তজারও সেই আশায় বসতি, ‘আমরা চেষ্টা করব, দ্বিতীয় ম্যাচেই (আজ) যেন সেটা হয়। এ জন্য আমাদের ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে।’

১৯৯৮ সালে ভারতের হায়দরাবাদে কেনিয়ার বিপক্ষে পাওয়া বাংলাদেশের প্রথম ওয়ানডে জয়ে অধিনায়ক ছিলেন আকরাম খান। ৫০তম জয়টা এসেছে ২০০৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বুলাওয়েতে। অধিনায়ক হিসেবে সেই গর্বের মালা পরেছিলেন সাকিব আল হাসান। আর শততম ওয়ানডে জয়ের গৌরব অপেক্ষা করছে মাশরাফির জন্য। তবে মাশরাফির কথায় মনে হলো, এই মালা তিনি একা পরবেন না। বিনি সুতোয় গাঁথা অর্জনের পাপড়িগুলো ছড়িয়ে দিতে চান সবার মাঝে, ‘আমি না হলেও এ সময় কেউ না কেউ তো অধিনায়ক থাকতই। এটা বাংলাদেশের জন্যই অনেক বড় অর্জন হবে।’
সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে শততম জয় ছাড়াও চাওয়ার আছে অনেক কিছু। নিজের ফর্মটাকে স্মৃতির পাতায় তুলে ফেলা সৌম্য সরকারের ব্যাট হাসছে না অনেক দিন। তামিম ইকবাল সর্বশেষ ম্যাচে ৮০ রানে ফিরে গিয়ে আরও একবার নিজেকে বঞ্চিত করেছেন সেঞ্চুরি থেকে। এই দুই ওপেনারের কাছেই আজ বড় ইনিংসের প্রত্যাশা। প্রথম ম্যাচের ভুল শুধরে জ্বলে উঠবেন মুশফিকুর রহিম। সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ ধরে রাখবেন ফর্মের ধারাবাহিকতা। বল হাতে তাসকিন আহমেদ-রুবেল হোসেনরা শুরু থেকেই আগুনে বোলিং করার অভ্যাসে ফিরবেন। সাকিবের বল নেবে প্রত্যাশিত বাঁক। ফিল্ডিংও অমন গয়ংগচ্ছ হবে না—এ রকম আরও কত কী চাওয়ার আছে!
তবে সবচেয়ে বড় চাওয়া অবশ্যই জয়। শুধু শততম জয়ের উপলক্ষ বলেই নয়, আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজ জয় নিশ্চিত করার জন্যও। মাশরাফি যেমন বলছিলেন, ‘আমাদের জন্য প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ। তবে দ্বিতীয় ম্যাচ জিতলে সিরিজটা নিশ্চিত হয়ে যাবে। এ জন্যই ম্যাচটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
রুদ্ধশ্বাস প্রথম ওয়ানডে জেতার পর ঘরের মাঠে সিরিজ জয়ের রথ সচল রাখতে বাকি দুই ম্যাচের একটি জিতলেই হয়। কিন্তু আফগানদের বিপক্ষে তাতেই সন্তুষ্ট হয়ে গেলে কি চলে! আইসিসির সহযোগী দেশটির সঙ্গে টেস্ট দল বাংলাদেশের দূরত্ব স্পষ্ট করে তুলতে ৩-০ ব্যবধানের জয়ই চাই। সিরিজ শুরুর আগে কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেও শুনিয়েছেন সেই প্রতিজ্ঞার কথা—তিন ওয়ানডেতেই জিততে চায় বাংলাদেশ। সেই জয়গুলোও প্রথম ম্যাচের মতো হারতে হারতে জিতলে চলবে না। আফগানিস্তানের মতো দলও যদি বারবারই বাংলাদেশের বিপক্ষে স্লগ ওভারে ম্যাচ নিয়ে যেতে পারে, তাহলে আর উন্নতির রেখা স্পষ্ট হলো কীভাবে? এক বছরে পর পর ভারত, পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়েকে কাঁদিয়ে ফিরিয়ে যে আত্মবিশ্বাসটা সঞ্চয় করা গেছে, সেটাতে নিশ্চয়ই কোনো ঝাঁকুনি লাগতে দেবেন না মাশরাফিরা।
আজ দল নির্বাচনেও তাই কোনো ঝুঁকি নেওয়া হবে না বলেই শোনা যাচ্ছিল কাল বিকেল পর্যন্ত। তখন পর্যন্ত প্রথম ওয়ানডের দলটাকেই খেলানোর কথা ছিল এ ম্যাচেও। তবে রাতে জানা গেল, দল চূড়ান্ত হয়নি। সেটা নাকি ঠিক হবে আজ সকালে।
প্রথম ম্যাচটাকে শেষ ওভার পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারাতেই অনেক অর্জন হয়ে গেছে আফগানিস্তানের। বাংলাদেশের মতো তাই অতটা চাপ নেই তাদের ওপর। তবে শেষ ১০ ওভারের ভুল-ত্রুটি নিয়ে আক্ষেপ আছে। দলের প্রতিনিধি হয়ে কাল সংবাদ সম্মেলনে এসে লেগ স্পিনার রশিদ খান সেই ভুল শোধরানোর কথাই শুনিয়ে গেলেন, ‘শেষ ১০ ওভারে আমরা কিছু ভুল করেছি, কিছু বাজে শট খেলেছি। পরের ম্যাচে চেষ্টা থাকবে আরও ভালো ক্রিকেট খেলার।’
ক্রিকেটে সবই সম্ভব। হতে পারে, আজ আফগানিস্তান বিরাটকায় দৈত্য হয়ে দাঁড়াল বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু শততম ওয়ানডে জয়ের ক্ষুধা যাদের মনে, ঘরের মাঠে তারা কি সেটা হতে দেবে? ১০ মাস পর ওয়ানডেতে ফেরার অস্বস্তিও আজ থাকবে না। ১০০-এর জাদুকরি স্পর্শ পাওয়ার ম্যাচে সবকিছুতেই এক শতে এক শ পেতে চাইবে মাশরাফি বিন মুর্তজার দল।

Cricket News

মাশরাফির বিশ্বাস, সৌম্য ঠিক পথেই আছেন

Soumyaকদিন আগের কথা। সতীর্থরা ওয়ার্মআপ শুরু করেছেন, কিন্তু সৌম্য সরকার ব্যস্ত থিলান সামারাবীরা ও চন্ডিকা হাথুরুসিংহের সঙ্গে। ফুটওয়ার্কে কিছু একটা গড়বড় হচ্ছে, সেটিই কোচদের বোঝানোর চেষ্টা করছেন বাঁহাতি ওপেনার। সমস্যার সমাধানে খানিক পরেই কোচ তাঁকে নিয়ে চললেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ইনডোরে। গতকাল বাংলাদেশের অনুশীলনের সময়ও বৃষ্টির মধ্যে ইনডোরে কোচের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিং নিয়ে কাজ করলেন সৌম্য।

চেষ্টার কমতি নেই, কিন্তু সৌম্য প্রত্যাশিত ফলটা পাচ্ছেন কোথায়? এমনিতেই সময়টা বাজে যাচ্ছে তাঁর। আত্মবিশ্বাসটা যেন আরও টলে গেছে আফগানিস্তানের বিপক্ষে গত ম্যাচে শূন্য রানে আউট হয়ে। কখনো তিনি আউট হচ্ছেন দুর্দান্ত কোনো বলে, কখনো বা নিজের ভুলে। সর্বশেষ আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে দৌলত জাদরানের লাফিয়ে ওঠা বলটা ভালোভাবে না পড়েই পুল করতে গিয়ে আউট। অথচ এই পুলেই সৌম্য কত বাউন্ডারি মেরেছেন, এগিয়ে গেছেন নান্দনিক ইনিংস গড়ার পথে। তবে কি প্রত্যাশার বিষম চাপেই ভেঙে পড়ছেন তিনি?
গত বছরটা স্বপ্নের মতো কাটানো সৌম্য কেন যেন দিগ্ভ্রান্ত! ২০১৫ সালে ১৫ ম্যাচে ৫১.৬৯ গড়ে ১ সেঞ্চুরি ও ৪ হাফ সেঞ্চুরিতে ৬৭২ রান করা বাঁহাতি ওপেনার এ বছর নিজেকে চেনাতে পারেননি এখনো পর্যন্ত। ১৬টি টি-টোয়েন্টি খেলে ১৫.৯৩ গড়ে মাত্র ২৫৫ রান। যে ওয়ানডে তাঁর প্রিয় সংস্করণ, প্রায় ১০ মাস পর সেটিতে শুরুটাও কী বাজে! সব মিলিয়ে জটিল এক ধাঁধায় পড়ে গেছেন সৌম্য। সেটির উত্তর হয়তো তিনি খুঁজছেন, কিন্তু পাচ্ছেন না!
দলের সবাই অবশ্য আশা করছেন, এ অবস্থাটা সাময়িক। আবারও ​সৌম্য দেখা দেবেন চেনা রূপে। আজ সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার কথা​ শুনে মনে হলো, সৌম্যর ওপর থেকে চাপটা কমানোরই চেষ্টা করছেন। ‘সে ক্যারিয়ারের শুরুতে যেটা করেছে, তা অপ্রত্যাশিত। ওই পারফরম্যান্স ধরে যদি এখন তাকে মূল্যায়ন করেন, ওর সঙ্গে অন্যায় হবে। দেখেছি, কেউ যদি ভালো খেলে, পরে খারাপ খেললে ১০ দিন পর তাকে নিয়ে কথা হয়। আমাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ১০ ম্যাচে আপনাকে বিশ্লেষণ না করলে ১১তম ম্যাচে ঠিকই অন্যভাবে বিশ্লেষণ করা শুরু করবে প্রতিপক্ষ। আমার বিশ্বাস, সৌম্য ঠিক পথেই আছে। সে চেষ্টা করে যাচ্ছে। এর চেয়ে বেশি কিছু করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। হয়তো মনোযোগ আরেকটু বাড়াতে পারে। সেটা সে করছেও’—বললেন মাশরাফি।
এই দুঃসময় এখন দুঃসহ মনে হলেও পরে এটাই সৌম্যর কাজে আসবে বলেও মনে করেন মাশরাফি, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দেখবেন, শুরুতে অনেকে সংগ্রাম করে। পরে পরিণত হয়ে ভালো খেলে। সৌম্য এখনো তরুণ। আগের পারফরম্যান্সের সঙ্গে না মিলিয়ে এখান থেকে শুরু করতে পারে। এই কঠিন সময়টা ওকে আরও পরিণত করবে।’

Dhaka district Most beautiful places

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, জাতীয় জাদুঘর, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর
ঢাকা


বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর মূলত 20 মার্চ 1913 তারিখে প্রতিষ্ঠিত ভিন্ন নামে যদ্যপি, এবং আনুষ্ঠানিকভাবে 7 নভেম্বর 1913 তারিখে উদ্বোধন করা, বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘরের অবস্থা দেওয়া হয় 17 নভেম্বর 1983 এটা ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত. জাদুঘর ভাল সংগঠিত হয় এবং প্রদর্শন নৃকুলবিদ্যা এবং সম্মানচিহ্নসং্ক্রান্ত শিল্প, ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্প বিভাগের, প্রাকৃতিক ইতিহাস বিভাগের, এবং সমকালীন এবং বিশ্ব সভ্যতা বিভাগের মত বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে আয়োজিত হয়েছে. যাদুঘর একটি সংরক্ষণ পরীক্ষাগার রয়েছে.

নিচ তলা

একতলা প্রবেশপথ এবং হল যেখানে মানুষ তাদের টিকেট বুক বা জাদুঘরের ইতিহাস শুনে সমবেত কিছু পুরানো বন্দুক নিয়ে গঠিত. হল একটি গ্র্যান্ড সিঁড়ি বাড়ে. হলের পাশে একটি ছোট রুমে যা হল (এটা নির্দেশিকা দ্বারা ব্যবহার করা হয় ইতিহাস সম্পর্কে দর্শক বলতে) এবং একটি সহজ সিঁড়ি মত কাজ নেই.

Frist মেঝে:

1 ম তল 22 কক্ষ বিভক্ত করা হয়.

1st রুম: প্রথম রুমে একটি বৃহৎ বাংলাদেশের মানচিত্র এবং 64 টি জেলায় দেখাচ্ছে মানচিত্র নিয়ে গঠিত.

2nd রুম: 2nd রুম অধীনস্থ রয়েল বেঙ্গল টাইগারের একটি বড় মূর্তিটির কাজ যাচ্ছে নিয়ে গঠিত.
3 য়-10th রুম: এই আসরে বাংলাদেশে পাওয়া প্রাকৃতিক beauties এর গঠিত. ঘরের এক একটি তিমি একটি জিহ্বার গ্লাসকেস আছে.  
10th-22nd রুম: অন্যান্য কক্ষ 1900 পর্যন্ত বাংলার কিছু ঐতিহাসিক ধ্বংসাবশেষ রয়েছে একটি রুমে যা গ্রামীণ মানুষের দ্বারা ব্যবহৃত বিভিন্ন বোট দেখায় নেই.

2nd মেঝে:

2nd তল বিখ্যাত মানুষের ফটো নিয়ে গঠিত এবং তুলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে এবং 1952 আছে যুদ্ধ, একটি যন্ত্রণা মেশিন এবং আরো অনেক কিছু ব্যবহার করা পোস্টার হয় ভাষা আন্দোলন. এছাড়া দুটি লাইব্রেরি আছে.

3 য় তলায়:

3 য় তলা আন্তর্জাতিক রাজনীতিবিদ, শিল্পী, বিজ্ঞানী, বিখ্যাত ছবি এবং তিনটি আন্তর্জাতিক galleries- কোরিয়ান, ইরানী এবং সুইস ছবি নিয়ে গঠিত.

গ্যালারি ইনডেক্স

 
1. ম্যাপ বাংলাদেশ
2. পল্লী বাংলাদেশ
3. Sudarbans সম্বন্ধে
4. শিলা ও খনিজ
5. বাংলাদেশের চারাগাছ
6. ফুল ফলমূল ও লতা-পাতা
7. জীবজন্তু
8. বাংলাদেশের পাখি
9. বাংলাদেশের স্তন্যপায়ী
10. এলিফ্যান্ট
11. বাংলাদেশের লাইফ
12. বাংলাদেশের নৌকা
বাংলাদেশের 13 উপজাতি 1
বাংলাদেশের 14 উপজাতি 2
15. মৃৎশিল্প
16. প্রাচীন নিদর্শনাদি হস্তনির্মিত
17 ভাস্কর্য 1
18 ভাস্কর্য 2
19. আর্কিটেকচারের
20. শিলালিপি
21. কয়েন, পদক এবং অলঙ্কার
22. আইভরি ওয়ার্কস


23. অস্ত্র ও অস্ত্র
24. মেটাল ওয়ার্কস
25. চীনামাটির এবং কাচবস্তু
26. বিশ্রাম কক্ষ
27. পুতুল
28. বাদ্যযন্ত্র
29. টেক্সটাইল এবং পরিধানসমূহ
30. দোরোখা লেপের
31. কাঠ ভাস্কর্য 1
32. কাঠ ভাস্কর্য 2
33. প্রাচীন পাণ্ডুলিপিতে এবং ডকুমেন্টস
34. ঐতিহ্যবাহী এবং ক্ষুদ্র পেন্টিং
35 শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন গ্যালারি
36. সমসাময়িক আর্ট 1
37. সমসাময়িক আর্ট 2
স্বাধীনতা বাঙালি বাংলাদেশ ওয়ার মুক্তিযুদ্ধ -1 এর জন্য 38. বাংলাদেশের সংগ্রাম
স্বাধীনতা বাঙালি বাংলাদেশ ওয়ার মুক্তিযুদ্ধ -2 জন্য 39. বাংলাদেশের সংগ্রাম
স্বাধীনতা বাঙালি বাংলাদেশ ওয়ার মুক্তিযুদ্ধ -3 জন্য 40. বাংলাদেশের সংগ্রাম


41. বিশ্ব সভ্যতা
42. ওয়েস্টার্ন আর্টস
বিশ্ব বুদ্ধিজীবী 43 প্রতিকৃতি
44. একটি. চীনা দৃষ্টিকোন
খ. কোরিয়ান দৃষ্টিকোন
গ. ইরানের দৃষ্টিকোন
ঘ. সুইজারল্যান্ড কর্নার

বড় কাটরা

বড় কাটরা
ঢাকা


বড় কাটরা - 1823 সালে চার্লস ডয়লি দ্বারা স্কেচ

বড় কাটরা ঢাকা শহরের কাল্পনিক মিনার বুড়িগঙ্গার তীরে এবং আধুনিক Chalkbazar.It দক্ষিণে বঙ্গ অঞ্চলে মুঘল সাম্রাজ্যের রাজত্বকাল একটি প্রাসাদতুল্য ডেটিং ভবন স্থাপন অন্যতম.
1645 মীর আবুল কাসেম, শাহ সুজার দীউয়ান সালে নির্মিত বারা Katra.The বড় কাটরা নামে প্রশস্ত বিল্ডিং মুঘল শাহজাদা শাহ সুজা, যারা সম্রাট শাহজাহানের দ্বিতীয় পুত্র সরকারি বাসভবন ছিল. রাজকুমার তার দীউয়ান ও সরাই এর রচয়িতা, আবুল কাসিম এটা অন্বিত. মুঘল কবি সাদ উদ-দীন মুহামমদ শিরাজীকে সুরারোপিত শিলালিপি অনুসারে.

বড় কাটরা এর 1870 আলোকচিত্র, একটি অজানা ফটোগ্রাফার দ্বারা গৃহীত.

মূলত, কাটরা তার চার দিকের সব উপর 22 কক্ষ সঙ্গে একটি চতুর্ভুজ চত্বর ঘিরা. দুই গেটওয়ে দূর্গ ছিল, উত্তর ও দক্ষিণে একটি করে. ধ্বংসাবশেষ একটি অট্টালিকা একটি নদী সম্মূখভাগ থাকার গঠিত. কাঠামো দক্ষিণ শাখার একটি গ্র্যান্ড স্কেলে পরিকল্পনা করা হয়েছিল এবং একটি বিশদ তিনতলা একটি অষ্টভুজাকৃতির কেন্দ্রীয় সভাগৃহ ধারণকারী গেট দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছিল. অবশিষ্ট অংশ দ্বিতল এবং অভিক্ষিপ্ত অষ্টভুজাকৃতির টাওয়ার encased ছিল. গেটওয়ে কাঠামো পরিকল্পনায় আয়তাকার. এটা উচ্চতা উত্তুঙ্গ এবং তার কারুকার্য অংশের নদীর দিকে অভিক্ষিপ্ত হয়.
একটি লম্বা ছায়াকুঁজ দ্বিতীয় তলা থেকে ক্রমবর্ধমান এই প্রজেকশন ভর হ্রাস করা হয়. প্রাচীর পৃষ্ঠ প্যানেল যে বর্গক্ষেত্র আয়তক্ষেত্রাকার হিসাবে হিসাবে ভাল হয় এবং চার-কেন্দ্রিক, খাঁজ বিশিষ্ট, নাল এবং ফ্ল্যাট খিলানের সজ্জা বিভিন্ন ধারণ সঙ্গে উপশম হয়. তাক সর্বোচ্চ উপরে তৃতীয় তলা জানালা খুলতে.

Octogonal টাওয়ার: বড় কাটরা

তাক অধীনে প্রধান খিলানযুক্ত প্রবেশপথ যা guardroom বাড়ে. উপরন্তু, যেমন এক দুই ধারাবাহিক খিলানপথ মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়, এক একটি অষ্টভুজ গম্বুজ হল, সিলিং যার আস্তর এবং বিভিন্ন নেট-নিদর্শন এবং foliaged ডিজাইন bears হয় জুড়ে আসে. ডবল তলা কাঠামো উপরের একটা দলের একটানা বারান্দা দিয়ে জীবন্ত কক্ষ একতলা পাঁচটি খিলানযুক্ত কক্ষ ও একটি সারি মধ্যে কেন্দ্রীয় প্রবেশপথের দু'পাশে মিটিয়ে ফেলা.

অনুরূপভাবে, প্রবেশপথের উপরের মেঝে কক্ষ সজ্জিত করা হয়. তিন storyed কর্নার টাওয়ার ঠালা এবং সাবসিডিয়ারি কাঠামো থেকে যাওয়া যায়.
মধ্য এশিয়ার কাফেলা-সারী প্রথাগত প্যাটার্ন অনুসরণ, বড় কাটরা অত্যন্ত দেয়াল-ঘেরা ছিল এবং মুগল শৈলী সমস্ত বৈশিষ্ট্য শোভিত ছিল.


বড় কাটরা ফার্সি দুটি শিলালিপি রয়েছে: এক রেকর্ড এটি 1053 হিজরিতে (1643-44 খ্রি) এবং নির্মিত হয়েছিল অন্যান্য তারিখ 1055 হিজরিতে (1645-46 খ্রি) ধারণ করে এবং নিশ্চিত করে যে শাহ সুজা মীর আবুল কাসিম ভবন দিয়েছেন শর্তে একটি কাটরা হিসাবে ব্যবহার করা স্থাপনাসমূহের (ওয়াক্ফ) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কোনো যোগ্য ব্যক্তি তথায় অবতরণ থেকে কোন ভাড়া গ্রহণ করা উচিত নয় যে.

বড় কাটরা ভবনের অর্ধেক এরও বেশি অবহেলার কারণে সময়ের ধ্বংস করা হয়. ভবন একটি জীর্ণ অবস্থায় রয়ে গেছে. বাংলাদেশ সরকার স্মৃতিস্তম্ভ মোকদ্দমা ও তার বর্তমান মালিকদের থেকে প্রতিরোধের কারণে ভার নিতে অক্ষম হয়েছে. মালিকদের ভবনের মূল চরিত্রের বিভিন্ন পরিবর্তন করেছেন এবং এলাকায় একটি নতুন বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে. আরবান অনভিপ্রেত হস্তক্ষেপ এবং কুঁড়েঘর নির্মাণকার্য আজ প্রাসাদ ঘিরে.

বাহাদুর শাহ পার্ক

বাহাদুর শাহ পার্ক
ঢাকা



বাহাদুর শাহ পার্ক যা ভিক্টোরিয়া পার্কের পরিচিত ছিল প্রথমে. এই লক্ষ্নী একটু Bazar (লক্ষ্মী বা lokkhi বাজার) বা পুরান ঢাকার অবস্থিত. এটা রাস্তা এটি সব কাছাকাছি আছে. এই একটি ছোট পার্ক এবং এটি আপনাকে একটি সড়ক সার্কেল হিসাবে আপনি প্রদর্শিত হতে পারে.

স্মৃতিস্তম্ভ শীর্ষ: ভিতরে

এই প্রধানত প্রথম মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন শহীদদের যে বছরের মধ্যে 1857 এবং 1859 সালে সংঘটিত ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে স্মৃতিরক্ষা নির্মিত হয়েছিল. এই স্মারক খুব জায়গা যেখানে তাদের সব নাগরিক স্বদেশবাসীদের সাথে বিদ্রোহকারী সিপাহিরা প্রকাশ্যে ফাঁসি হতো.


এই পার্ক 1947 পর্যন্ত ভিক্টোরিয়া পার্ক হিসেবে সুখ্যাতি ছিল কিন্তু পরে যে তার "বাহাদুর শাহ -২", গত মুঘল সম্রাটের নামানুসারে বাহাদুর শাহ পার্কের নামকরণ করা. কিন্তু এখনও, স্থানীয় মানুষ এই পার্ক ভিক্টোরিয়া পার্ক হিসেবে ডাকতেন.


পর্যটকদের ঢাকায় আসছেন এই স্মারক পার্ক দেখার জন্য আবশ্যক. পৃথিবীর এই অংশে অনেক অন্যান্য ঐতিহাসিক দাগ, যা একটি দর্শন পরিশোধ মূল্য হয়. পার্কের অবস্থান পিপীলিকা আনাচে শহরের প্রান্ত থেকে খুব সুবিধামত পৌঁছে যাবে.

ঢাকায় আর্মেনিয়ার চার্চ

আর্মেনিয়ান চার্চ
ঢাকা



ঢাকায় গীর্জা সত্যিই শহর যা পৃথিবীর সব কোণে থেকে পর্যটকদের লোড অঙ্কন করা হয়েছে একটি মহান আকর্ষণ আছে. দর্শক সবসময় শহরের চার্চ পরিদর্শন একটি মহান সময় ভোগ. শহরের অনেক শ্রেষ্ঠ আর্মেনিয়ান চার্চ যা 1781 খ্রিস্টাব্দে এই শহর যা এখনও কার্মিক রয়ে গির্জাগুলোর এক সালে নির্মিত হয়েছিল. আর্মেনিয়ান চার্চ সারা বিশ্ব জুড়ে অন্যান্য বর্তমান চেয়ে তুলনামূলকভাবে ছোট, কিন্তু সৌন্দর্য এবং গির্জার জাঁকজমক তুলনারহিত. গির্জা পুরানো ঢাকার সংকীর্ণ ফিরে রাস্তায় এক অবস্থিত.


আগে গির্জা নির্মিত হয়েছিল, সাইটের একজন আর্মেনীয় কবরস্থান ছিল. Catachik Agaminus একজন আর্মেনীয় গির্জা নির্মাণ করার জায়গা দূরে দিয়েছে. একটা জনশ্রুতি যে, "মিশেল Cerkess, Okotavata Setoor Sevorg আগা Amnius এবং Merkers Poges গির্জা নির্মাণ করার. জোহান Kerupieath Cerkess, এছাড়াও আর্মেনিয়, অথবা একটি ঘড়ি ঘর গির্জা পাশে নির্মিত. ঘড়ি যে চিঠিতে সম্পর্কে একটি গুজব রয়েছে সাহায্য হয়, "ঘড়ি শব্দ চার মাইল দূরে থেকে শোনা যাবে. মানুষ বেলের শব্দ শুনে গির্জা ঘড়ি সঙ্গে তাদের ঘড়ির সময় মেলে. 1880 সালে ঘড়ি বন্ধ করে দেন এবং 1897 সালের ভূমিকম্পে clockhouse ধ্বংস করা হয়.


ঢাকা, পুরাতন আর্মেনিয় কবরস্থানে সেখানে আর্মেনিয় Catachik Avatik টমাস একটি কবর. কবরে তার স্ত্রী তার কবরের উপর মূর্তিটি স্থাপন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে কলকাতা থেকে এটা কেনা, একটি মূর্তি রয়েছে. তিনি "শ্রেষ্ঠ স্বামী" সমাধিফলকে হিসেবে তার স্বামী উল্লেখ করেছে.

আর্মেনীয়দের আর্চবিশপ

গির্জার এই স্থাপত্য পরিণতি হয়েছে. তার পরিকল্পনা আয়তাকার. এটা গেট এবং খিলান দরজা খিলান হয়েছে. এখানে আছে 4 দরজা এবং গির্জার 27 জানালা. গির্জা 750 ফুট লম্বা এবং এন্ট্রি উত্তরণ 14 ফুট চওড়া. প্রধান বর্গক্ষেত্র টাওয়ার পরিকল্পনা 15 ফুট হয়. হলের মেঝে 3 ভাগে ভাগ করা হয়: প্রথমত, একটি যাজকসম্প্রদায় রেলিং দিয়ে ঘেরা, দুই ভাঁজ দরজা দিয়ে একটি মধ্যম অধ্যায়, এবং পরিশেষে একটি এলাকায় একটি কাঠের বেড়া যেখানে নারী ও শিশু বসেছিলেন দ্বারা বিভক্ত. সেখানে গির্জা মধ্যে একটি সর্পিল সিঁড়ি আছে.
মাদার তেরেসা তার ঢাকা visit.There বাংলাদেশে কোনো আর্মেনীয়রা আর হয় সময় এই গির্জার থাকলেন. বেশিরভাগ সময়ে গির্জা বন্ধ থাকবে.

 
আর্মেনিয় লিপি

গির্জার একটি ছোট এখনো উত্সাহী ভিড় স্বপক্ষে. গির্জার hustles এবং শহরের bustles অভান্তরে স্বর্গের শান্তি উপভোগ করার জায়গা আছে. গির্জা জায়গা যা বিভিন্ন দেশ থেকে একটি ছোট খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সমর্থন করে. গির্জার মূল প্রতিষ্ঠাতা, আর্মেনীয়রা বাংলার পাট ও চামড়া বাণিজ্য সঙ্গে একজনের ডিলিং ছিল. বর্তমানে তারা প্রায় vanished.Now আর বাংলাদেশে কোনো আর্মেনীয়দের আছে আছে.

Jatiyo Sriti SOUDHO

জাতীয় স্মৃতি Soudho
অবস্থান
নবীনগর, সাভার, ঢাকা

জাতীয় স্মৃতি Soudho বা জাতীয় শহীদদের স্মারক বাংলাদেশে একটি নিদর্শন. এটা বীরত্বের প্রতীক এবং যা পাকিস্তানী শাসন থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা 1971 সালে নিহতদের, কোরবানি হয়. স্মৃতিস্তম্ভ সাভার, রাজধানী ঢাকার 35 কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত. সৈয়দ মাইনুল হোসেন দ্বারা পরিকল্পনা করা হয়েছিল.

ইতিহাস

স্মৃতিস্তম্ভ জন্য পরিকল্পনা স্বাধীনতার পর ডান উদ্যোগ গৃহীত হয় সাইটটি নির্বাচন, সড়ক ও ভূমি উন্নয়ন অনুসরণ 1972 সালে, একটি দেশব্যাপী নকশা প্রতিযোগিতায় জুন, 1978 সালে অনুষ্ঠিত হয় 57 জমা মূল্যায়ন করছেন, সৈয়দ মাইনুল হোসেন এর নকশা নির্বাচন করা হয়েছিল . মূল কাঠামো এবং কৃত্রিম হ্রদ এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা 1982 সালে সম্পন্ন হয়.  

  গঠন

স্মৃতিস্তম্ভ মাঝেরটি সবচেয়ে লম্বা হচ্ছে, 7 সমদ্বিবাহু ত্রিদলীয় পিরামিড আকৃতির কাঠামো গঠিত হয়. স্মৃতিস্তম্ভ চূড়ার 150 ফুট. সেখানে একটি কৃত্রিম হ্রদ, এবং বিভিন্ন ভর কবর

সাভার, 35 কিলোমিটার ঢাকার উত্তর-পশ্চিমে, এ অবস্থিত প্রধান monument.National শহীদদের স্মৃতিসৌধে সামনে বীরত্ব এবং শহীদদের যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য প্রাণ বিসর্জন আত্মত্যাগের প্রতীক. একটি জাতীয় প্রতিযোগিতার জুন 1978 সালে প্রকল্পের নকশা পঞ্চাশ-সাত প্রতিযোগীদের স্থপতি সৈয়দ মইনুল হোসেনের নকশা প্রস্তাব নির্বাচিত করা হয়েছিল মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়. মূল স্মৃতিস্তম্ভ সাত স্থিরীকৃত হয়

সমদ্বিবাহু ত্রিদলীয় প্লেন প্রতিটি তার উচ্চতা এবং বেস আকার তারতম্য. যখন বিস্তৃত বেস সর্বনিম্ন উচ্চতা সর্বোচ্চ এক ক্ষুদ্রতম বেস আছে. প্লেন মাঝখানে গুটান এবং একের পর এক স্থাপন করা হয়. গঠন চূড়ার 150 ফুট ছুঁয়েছে. প্লেন এই অনন্য ব্যবস্থা একটি কাঠামো যখন বিভিন্ন কোণ থেকে দেখলে তার কনফিগারেশন পরিবর্তন করার জন্য মনে হয় যে সৃষ্টি করেছেন. স্থপতি স্মৃতিস্তম্ভ জন্য কংক্রিট ব্যবহার করা হয়েছে যখন সব অন্যান্য কাঠামো এবং কমপ্লেক্সের সড়ক লাল ইট তৈরি করা হয়. বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহারের স্মৃতিস্তম্ভ মাধ্যাকর্ষণ যোগ করেনি.

পুরো কমপ্লেক্স 34 হেক্টর (84 একর) যা আবার 10 হেক্টর (24.7 একর) একটি সবুজ বেষ্টনী দ্বারা প্রায় আবৃত করা হয় একটি এলাকায় ছড়িয়ে দেয়া হয়. বেশ কিছু গণ-কবর এবং একটি প্রতিফলন জলাশয়ের স্মৃতিস্তম্ভ সামনে স্থাপন করা হয়. একবার এক প্রধান ফটক জটিল প্রবেশ সে ফয়েল স্মৃতিস্তম্ভ দেখতে পারেন কিন্তু এটা এক বিভিন্ন আপগুলি এবং সড়ক এর উন্মুক্ত বিস্তৃত উচ্চভূমি দিয়ে হেটে যেতে এবং একটি দ্বারা একটি কৃত্রিম হ্রদ ক্রুশ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে পৌঁছানোর সেতু-সব এই স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম প্রতিনিধিত্ব.

স্টার মসজিদ  

(তারার মসজিদ)


স্টার মসজিদ, স্থানীয়ভাবে তারার মসজিদ নামে পরিচিত, ঢাকা, বাংলাদেশে অবস্থিত একটি মসজিদ. এটা শহরের পুরাতন অংশ আরমানিটোলা এলাকায় অবস্থিত. মসজিদ অলঙ্কৃত ডিজাইন এবং নীল নক্ষত্র motifs সঙ্গে সজ্জিত করা হয়. এটি 19 শতকের প্রথমার্ধে এক মির্জা গোলাম পীর (মির্জা আহমদ জানুয়ারী) দ্বারা নির্মিত হয়েছিল.
দেরী 18th শতাব্দীর মধ্যে মির্জা গোলাম মুগল রীতিতে নির্মিত, এই মসজিদটি একটি সহজ আয়তাকার মসজিদ ছিল, পরিমাপ 33 উত্তর দেওয়ালের উপর এক এবং অন্য তিনটি পূর্ব ছদ্মরূপ (প্রধান ছদ্মরূপ) উপর প্রবেশপথ এবং সঙ্গে 'এক্স 11' দক্ষিণ প্রাচীর. তিন গম্বুজ মসজিদ, মাঝেরটি বড় হচ্ছে সম্মানিত. টাওয়ার্স কোণে উচ্চারণকৃত এবং ফেসেড লেপে প্যানেল প্রসাধন প্রদর্শিত.

20th শতাব্দীর প্রথম দিকে, আলী জানুয়ারী বেপারী, স্থানীয় ব্যবসায়ী, মসজিদের সংস্কার অর্থায়নে ও একটি নতুন পূর্ব বারান্দা যোগ. পৃষ্ঠ Chinitikri কাজ (ভাঙা চীন চীনামাটির টুকরা মোজাইক কাজ), একটি আলংকারিক শৈলী যে 1930 সময় জনপ্রিয় ছিল redecorated ছিল. মসজিদ, যা পূর্বে কোন ঐতিহাসিক তাৎপর্য ইঙ্গিতও, মোজাইক প্রসাধন পদ্ধতি Chinitikri (চীনা টুকরা) এর কয়েক অবশিষ্ট স্থাপত্য উদাহরণস্বরূপ অন্যতম. এই আলংকারিক কৌশল আকর্ষণীয় তারকা মোটিফ অংশে মসজিদটির বর্তমান জয়ধ্বনি এবং জনপ্রিয় নাম, স্টার মসজিদ বা সিতারা মসজিদ এর কারণ হলো পাওয়া যায়. 1987 সালে, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রার্থনা হল, যা আরো দুই গম্বুজ নিয়োজিত করা হয়েছিল সংযোজন করতে Giasul হক এবং Zahiruddin Zahiruddin কমিশন.

মসজিদ আমদানিকৃত জাপানি এবং ইংরেজি চীন কাদামাটি টাইলস দিয়ে সজ্জিত এবং Chinitikri আবেদন উভয় পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়. এক পদ্ধতির সাদা প্লাস্টার এই রঙ্গিন টাইলস বসানো মাধ্যমে একরঙা, কাটা মাটির টাইলস ও ফর্ম নিদর্শন ব্যবহার. গম্বুজ ও বহি পৃষ্ঠ বিভিন্ন রঙ্গিন তারকা আকৃতির চীন কাদামাটি টাইলস দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়. পূর্ব ছদ্মরূপ উপরের অংশ একটি অর্ধচন্দ্র মোটিফ অন্তর্ভুক্ত.
Chinitikri টালি কাজ মসজিদের অভ্যন্তরভাগ উপরিভাগের চকচকে টালি বিভিন্ন ডিজাইন হরেক টুকরা ব্যবহার দ্বারা অন্য জমিন অনুমান. তিনটি মিহরাব এবং প্রবেশপথেই মোজাইক পুষ্পশোভিত প্যাটার্ন সঙ্গে সজ্জিত করা হয়. একটি উদ্ভিদ এবং দানি মোটিফ পেন্ডেন্টিভের উপর একটি আলংকারিক উপাদান হিসাবে সেইসাথে বারান্দা প্রাচীর অভ্যন্তর পুনরাবৃত্ত করা হয়. মজার ব্যাপার হলো, একটি খুব আকর্ষণীয় সম্মানচিহ্নসং্ক্রান্ত উপাদান, জাপানি Fujiyama মোটিফ, দরজা মধ্যে পৃষ্ঠের উপর পাওয়া যায়.

অবস্থান

স্টার মসজিদ (তারার মসজিদ), আরমানিটোলা, ঢাকা, বাংলাদেশ


আহসান মঞ্জিল, গোলাপী PALASE



আহসান মঞ্জিল সরকারি আবাসিক প্রাসাদ ও ঢাকার নবাব পরিবার আসন ছিল. এই মহৎ ভবন বাংলাদেশে বুড়িগঙ্গা নদীর কূলে কূলে Kumartoli অবস্থিত. এই প্রাসাদ নির্মাণের বছর 1859 সালে শুরু হয়েছিল এবং সমাপ্ত হয় 1869 সালে এটা ইন্দো-ইসলামিক রেনেসাঁ স্থাপত্যের মধ্যে নির্মান করা হয়. সাংস্কৃতিক এবং এলাকার ইতিহাস সংরক্ষণ করা, প্রাসাদ 20 সেপ্টেম্বর 1992.For আরো তথ্য সফরে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ওঠে http://en.wikipedia.org/wiki/Ahsan_Manzil

ইতিহাস

আহসান মঞ্জিল, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, ঢাকা, বাংলাদেশ | আহসান মঞ্জিল, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, ঢাকা, বাংলাদেশ. মুগল আমলে শেখ এনায়েতউল্লাহ এর Jalapur গার্ডেন হাউসের প্রসিদ্ধ জমিদার এখানে অবস্থিত ছিল. বছর 1740 সম্পর্কে, তার ছেলে শেখ Motiullah, ফরাসি ব্যবসায়ীদের যারা এটা তাদের ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত Graden বাড়ি বিক্রি করেছেন. খাজা Alimullah, নবাব আব্দুল গনি পিতা 1830 সালে যে ফরাসি ট্রেডিং সেন্টার ভবন ক্রয় এবং তার বাসভবন সেটিকে সংস্কার. নবাব আবদুল গণি কুঠি এর পূর্ব দিকে একটি বিরাট প্রাসাদ নির্মাণ এবং তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নবাব খাজা আহসানউল্লাহ পর এটি আহসান মঞ্জিল নামে.

আমি সেখানে কিভাবে পৌঁছতে পারে

ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলোতেও সঠিক অবস্থান ইসলামপুর বাজার পাশে রয়েছে. এছাড়াও যদি আপনি "জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের 'জানি, তারপর এটা আপনার জন্য সহজ হয় হবে. বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দূরে সরাইয়া দূরত্ব তার মাত্র কয়েক মিনিটের হতে.








লালবাগ কেল্লা (আওরঙ্গবাদ দুর্গ)

লালবাগ কেল্লা  
ঔরঙ্গাবাদ ফোর্ট
ঢাকা

লালবাগ কেল্লা বা আওরঙ্গবাদ ফোর্ট মোগল প্রাসাদ বুড়িগঙ্গা নদীর দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অবস্থিত দুর্গ. নির্মাণ 1678 সালে প্রিন্স মুহাম্মদ আজম, যখন তিনি বাংলা সুবাহদারি ছিল দ্বারা শুরু হয়েছিল. কিন্তু কাজ শেষ হওয়ার আগে, তিনি আওরঙ্গজেবের স্মরণ করেন.
তার উত্তরাধিকারী, শায়েস্তা খান, কাজ শেষ করা হয়নি. যদিও সে পর্যন্ত ঢাকায় থাকলেন 1688. শায়েস্তা খানের কন্যা ইরান Dukht বা পরী বিবির 1684 সালে এখানে মারা যান এবং তিনি এই সমাহিত করা হয়েছে দুর্গ

দুর্গ এর বিন্যাস
মসজিদ পরীর বিবি ও দেওয়ান-ই-আম এর শিরিন, দুই গেট এবং আংশিকভাবে মূল্যমান হ্রাস দুর্গ প্রাচীরের একটি অংশ গঠিত: দুর্গ তিনটি ভবন সংমিশ্রণ.

বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এখন দুর্গ বজায় রাখা. যাহোক. আঠারো একর (73,000 বর্গমিটার) এর বর্তমান দুর্গ এলাকায়. 26 বা 27 কাঠামো এখন পানি সরবরাহ, পয়ঃনিষ্কাশন, ছাদ বাগান, এবং প্রস্রবণসমূহে- জন্য সম্প্রসারিত ব্যবস্থা বিকশিত হয়. ক্ষতিপূরণ প্রদানের কাজ এখন একটি মধ্যে লালবাগ কেল্লা করা হয়েছে
অনেক-উর্ধ্ব জগতের কোন কনফিগারেশন, এবং এটা এখন দেশি-বিদেশি দর্শনার্থীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্পট হয়ে উঠেছে.
 
গেটওয়ে
তিনটি জীবিত গেটওয়ে, দক্ষিণ সবচেয়ে মনোরম হয়. সামনে থেকে দেখলে, এটি একটি সামনে অন, সরু মিনার সঙ্গে সীমান্তে সঙ্গে একটি তিনতলা স্ট্রাকচার. ভিতর থেকে, এটি একটি দুই তলা কাঠামো ছাপ দেয়. উত্তর-পূর্বাঞ্চলের উপর গেটওয়ে অনেক ছোট এবং সহজ স্ট্রাকচার. কাঠামোগত প্রমাণ দেখায় যে দুর্গ, পূর্ব দিকে বাড়ানো বর্তমান শায়েস্তা খান রোড বাইরে. তৃতীয় গেট, এখন উত্তর সীমানা প্রাচীর কেন্দ্রে, অসম্পূর্ণ রেখে আসা হয়েছিল. বর্তমানে এক একটি সাম্প্রতিক নির্মাণ হয়.
 
দক্ষিণ দুর্গ প্রাচীর, দক্ষিণ গেটওয়ে থেকে পশ্চিমাভিমুখ চলমান দুর্গের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে বিশাল ঘাঁটি পর্যন্ত প্রসারিত. এটা একটি দূরত্ব জন্য উত্তর সঞ্চালিত হয়, এবং তারপর হারিয়ে গেছে. পূর্বদিকের সীমানা প্রাচীর, দক্ষিণ ও উত্তর গেটওয়ে সংযোগ, একটি আধুনিক প্রাচীর, এবং এটা এখন ধারণা করা হয় যে দুর্গ মূলত এলাকার আরও পূর্ব আশ্লিষ্ট, বর্তমান শায়েস্তা খান রোড বাইরে.
দক্ষিণ দুর্গ উত্তর পাশে, যেমন স্থিতিশীল যেমন ইউটিলিটি ভবন স্থাপন করা হয়, প্রশাসনিক ব্লক ও তার পশ্চিমাঞ্চল, একটি সুন্দর ছাদের বাগান accommodates ঝর্ণা ব্যবস্থা এবং একটি জলাধার সঙ্গে. আবাসিক অংশ প্রধানত মসজিদ, যেখানে একটি নর্দমা লাইন দেহাবশেষ পাওয়া গেছে দক্ষিণ-পশ্চিমে, পশ্চিম দুর্গ এর পূর্ব দিকে অবস্থিত.
দক্ষিণ দুর্গ একটি যমজ প্রাচীর হয়: বাইরের এক সম্পর্কে 6.10 মিটার উঁচু এবং 1.37 মিটার পুরু হয়; এবং


ভেতরের এক 13.7 মি একই বেধ সঙ্গে উচ্চ.
দুই 6.10 মিটার উচ্চতা পর্যন্ত কঠিন হয়, এবং সেখানে ভেতরের দেয়ালের উপরের অংশে নিয়মিত openings আছে.
দক্ষিণে মূল দুর্গ প্রাচীর নিয়মিত বিরতিতে পাঁচটি বুরুজ রয়েছে, এবং পশ্চিম দেয়ালে দুটি হয়েছে. সাত বুরুজ মধ্যে সবচেয়ে বড় এক স্থিতিশীল ফিরে, যা গেটওয়ে পশ্চিম এলাকা দখল করে প্রধান দক্ষিণ গেট নিকটবর্তী. বুরূজ একটি ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ রয়েছে. দক্ষিণ দুর্গ পাঁচটি বুরুজ মধ্যে মাঝেরটি সিঙ্গল তলা, যখন বাকি দ্বিতল কাঠামো. মাঝেরটি তিনদিকে বারান্দাযুক্ত একটি ভূগর্ভস্থ কক্ষ রয়েছে, এবং এটা হয় নদীতীর থেকে বা তার ছাদ থেকে যাওয়া যায়. দুর্গের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত দ্বিতল ঘাঁটি সম্ভবত তার বাড়ির ছাদে একটি জলাধার সঙ্গে একটি Hawakhana হয়.
পোড়ামাটির পাইপ দুই লাইন পাওয়া গেছে যে জলাধার সঙ্গে দুর্গের সব স্থাপনা সংযোগ. একটি অতিরিক্ত শক্তিশালী পোড়ামাটির পাইপ লাইন, ডবল পাইপ (অন্যান্য ভিতরে এক) দিয়ে তৈরি, হাম্মাম ও বিবি পরীর সমাধি মধ্যে এলাকায় উদলা হয়েছে.


এলাকা স্থিতিশীল থেকে পশ্চিমদিকে, দক্ষিণ দুর্গ সমান্তরাল, একবার ঝরণা দিয়ে একটি সুন্দর ছাদ বাগান ছিল, রোজ, ফুল শয্যা (তারকা ডিজাইন দিয়ে চিহ্নিত), এবং একটি জলাশয়. ভবন নীচে প্রশাসনিক ব্লক, এবং পশ্চিম পাশের আবাসিক অংশ রয়েছে.  

সেন্ট্রাল এলাকা:
দুর্গ এর কেন্দ্রীয় এলাকায় তিনটি ভবন দখল করে রেখেছে: দেওয়ান-ই-আম ও তার পূর্বদিকে হাম্মাম; পশ্চিমে মসজিদ; এবং
ablution.A জল চ্যানেলের জন্য এ দুটি (এক লাইন, কিন্তু সমান দূরত্বে নয়) টাইসনের মসজিদ একটি তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ, সামনে একটি পানির ট্যাংক সঙ্গে পরী বিবির সমাধি (পূর্ব পার্শ্বে), সঙ্গে নিয়মিত বিরতিতে ঝর্ণা পূর্ব থেকে পশ্চিমে তিনটি ভবন সংযোগ, এবং দুটি একই চ্যানেলের দক্ষিণ থেকে উত্তর দিকে দৌড়ে যায়:, স্থল মাঝ বরাবর এক দিওয়ান-ই-আম এবং সমাধি মধ্যে একটি বর্গক্ষেত্র ট্যাংক গঠন, সঙ্গে পূর্ব-পশ্চিমে চ্যানেলের সাথে মোড়ে ঝর্ণা; এবং অন্যান্য, জলাধার থেকে, কবরের নীচে মাধ্যমে ক্ষণস্থায়ী.

জলধারা এবং প্রস্রবণসমূহে- মুঘল স্থাপত্যের একটি খুব সাধারণ বৈশিষ্ট্য, একটি পরিবেশ সৃষ্টি উত্তর ভারতীয় মোগল দুর্গ ঐ অসদৃশ না. একটি বড় বর্গক্ষেত্র পানির ট্যাংক (71.63 মিটার প্রতিটি পাশ), সামনে এবং দিওয়ান-ই-আম পূর্বদিকে স্থাপন দক্ষিণ ও উত্তরাঞ্চলের গেটওয়ে মধ্যে ভবনের সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি. সেখানে ট্যাংক মধ্যে বংশদ্ভুত চার কোণ সিঁড়ি আছে.